পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

No বৌদ্ধধৰ্ম্ম । না। এই সামাজিক অবস্থার মাঝে বুদ্ধ স্বীয় কৰ্ত্তব্য নিৰ্দ্ধারণ BDBBD DDDDBB S DDD DD BDD BDBB BBB BDS नडबद्ध डिडन्द्र ७ वांशिद्ध ऊँशिद्ध दिडिज्ञ कार्य०liदौ; किड्यु আসলে এই উভয়ের কোন বিরোধ ছিল না-উভয় ক্ষেত্রে একই মনোভাবের উদ্দীপনা অনুভূত হয়। প্রথমতঃ উৰ্তাহার কর্তৃত্বাধীন ধৰ্ম্মসঙ্ঘে তিনি জাতিভেদের কোনরূপ প্রশ্ৰয় দিতেন না। তিনি জন্মগত, কৰ্ম্মগত, পদগৌরব কিম্বা আগৌরবমূলক জাতিভেদের অস্তিত্ব আদৌ স্বীকার করিতেন না। যাগ যজ্ঞানুষ্ঠান, শৌচাশৌচঘটিত যে প্ৰভেদ ও হীনতার সৃষ্টি হয়, তাহা তিনি সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করিয়াছিলেন। দৃষ্টান্তস্বরূপে উল্লেখ করা যাইতে পারে, হীন নাপিতজাতীয় উপালী তাঁহার সঙ্ঘের একজন সম্মানিত সভ্য ছিলেন, গৌতমের পরেই সঙ্ঘের নিয়মাদি সম্বন্ধে তাহার মতামতের প্রাধান্য দেখা যায়। থেরাগাথায় যে সুনীতের পদাবলী উচ্চ আসন লাভ করিয়াছে, তিনিও অস্পৃশ্য জাতিভুক্ত ছিলেন। বৌদ্ধসঙ্ঘে এইরূপ হীনজাতীয় লোকদের প্রবেশাধিকার ছিল, তাহার বহুতর উদাহরণ দেখিতে পাই। কেবলমাত্ৰ এক বিষয়ে দেখিতে পাই, তিনি সন্ন্যাস গ্ৰহণ সম্বন্ধীয় প্রচলিত প্রথার বিরুদ্ধে দাড়াইয়াছিলেন, এবং এই বিরোধের সম্যক কারণও ছিল। অন্যান্য সম্প্রদায়ের ন্যায় তিনি দাসজাতীয় লোকদিগকে দলভুক্ত করিতে সম্মত হইতেন না। বৌদ্ধ-সঙ্ঘের একটি বিশেষ নিয়ম ছিল যে, পলাতক দাসকে সঙ্ঘভুক্ত করা হইবে না। দীক্ষাকালে অন্যান্য প্রশ্নের উত্তরে দীক্ষার্থীকে আত্ম-পরিচয়ে জানাইতে হইত যে, সে