পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

de R বৌদ্ধধৰ্ম্ম আনন্দ নির্জন অরণ্যে গিয়া যোগসাধন দ্বারা অহঁৎ-সিদ্ধি LLSSDBBD S BB BDBBD DDB DDBBDDBD DBBD DBD আসিয়া দাড়াইলেন, কাশ্যপ তঁহাকে বলিলেন “তুমি আসক্তিশূন্ত হইয়াছ, তাহার প্রমাণ দেখাও। তুমি সূক্ষম শরীরে এই রুদ্ধ দ্বার দিয়া সভায় প্ৰবেশ করিতে পারিলে বুঝা যাইবে।” আনন্দ তখনি দ্বারের ছিদ্ৰ দিয়া সূক্ষম শরীরে প্রবেশ করিলেন এবং উপস্থিত স্থবিরদিগকে প্ৰণাম করত সভা মধ্যে উপবিষ্ট হইলেন। এই তা ভারতের প্রধান প্ৰধান বৌদ্ধ তীর্থের কথা বলা হইল। ইহা ছাড়া সিংহল, ব্ৰহ্মদেশ, শ্যাম, চীন, তিব্বত প্রভৃতি দেশে বুদ্ধের স্মরণচিন্ধুসকল বিক্ষিপ্ত-এই স্থলে उांशgलन विदद्ध निदाद्ध €gशांकन नांश् । প্ৰায়শ্চিত্ত বিধান - খৃষ্টীয় ক্যাথলিকদের মধ্যে গুরু সন্নিধানে আত্মপাপ স্বীকার করিবার যে রীতি আছে, বৌদ্ধ সমাজে তাহার অনুরূপ একটা প্ৰথা প্ৰচলিত ছিল। প্ৰত্যেক ভিক্ষুকে প্ৰতিমাসে দুইবার, অর্থাৎ পূর্ণিমা ও অমাবস্যার দিনে উপবাস পর্বে প্ৰাতিমোক্ষের বিধানানুসারে সঙ্ঘসন্নিধানে আত্মপাপ অঙ্গীকার করিয়া প্ৰায়শ্চিত্ত গ্ৰহণ করিতে হইত। দর্শপূৰ্ণমাসী বৈদিক বিধির অনুকরণে সম্ভবতঃ বৌদ্ধদের মধ্যে এই পাক্ষিক পর্ব প্রবত্তিত হয়। যেখানে এই পাক্ষিক সভার অধিবেশন হইত, সেখানে সেই ভাগের যত ভিক্ষুদল। সকলকেই উপস্থিত হইতে হইত। ভিক্ষু সঙ্ঘ সমবেত হইলে, পাপ ও প্ৰায়শ্চিত্ত বিধানের মন্ত্র পাঠ করিয়া সভার কাৰ্য্য আরম্ভ হইত।