পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । >響む কত বৎসর চালাইতে হইবে, হাঁচিলে দীর্ঘজীবি হও” বলিয়া আশীৰ্বাদ করা বিধেয় কিনা, কি উপায়ে “আরাম” বিহার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখিবে, কিরূপে সুসান আহার করিাৰেওঠা ৰসা ভোজন শয়ন নিদ্রা, জীবনের প্রত্যেক কার্স্যের জন্য বুদ্ধদেৰ নিয়ম বঁাধিয়া দিয়াছেন। বুদ্ধের উপদেশ কোন ভাষায় প্রচারিত হওয়া উচিত, এই লইয়া অনেক সময় কথা উঠিত। একবার দুই জন ব্ৰাহ্মণ বুদ্ধদেবের নিকট প্ৰস্তাব করিলেন, “প্ৰভু, আপনার উপদেশ চলিত ভাষায় লোকের BBD DBBD BBS D D DDD DBBD BBBS DBDDBBDBBD BDDD BDDBY উপদেশগুলি সংস্কৃত ছন্দে রচিত হইয়া প্রচারিত হয়।” বুদ্ধ তাহাতে সম্মত হইলেন না। তিনি কহিলেন, “এরূপ হইলে ধৰ্ম্মপ্রচারের সাহায্য হইবে না, বরং তাহার উল্টা হইবে । লোকেদের অবোধ্য দুরূহ। ভাষায় ধৰ্ম্ম প্রচারের ব্যাঘাত জন্মিবে। ভিক্ষুগণ ! তোমরা প্ৰত্যেকে নিজ নিজ মাতৃ-ভাষায় বুদ্ধ-বচন গ্ৰহণ কর, এই আমার উপদেশ।” ( চুল্লবগগ) এই সমস্ত নিয়মাবলীর পাঠ ও আবৃত্তি সমাপ্ত হইলে পাঠক নিবেদলু করেন--“ভগবান বুদ্ধের বিধানানুসারে পাঠাবৃত্তি সমাপ্ত হইল, তোমরা সকলে শান্তসমাহিত চিত্তে, সপ্তাবে নির্বিবাদে ইহার মৰ্ম্ম গ্ৰহণ কর।” 外邻t西e、1一 কিন্তু এই সদুপদেশ সত্ত্বেও সঙ্ঘে অনেক সময় বাদানুবাদ ও মতভেদ উপস্থিত হইত; চুল্লবগগে সমস্ত বিবাদভঞ্জনের অনেক প্ৰকার নিয়ম পরিকল্পিত দেখা যায় । তাহার মধ্যে