পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম। Su©ዓት জগৎ আমার একটা মনের ভাব মাত্র, তাহা আমি ভাবিলেই আছে-না ভাবিলেই নাই। ভাব-জগতের মূল সত্য জগৎ নাই। এই নিমিত্ত হিন্দু পণ্ডিতেরা এই মতের নাম ‘সর্ববৈনাশিক’ দিয়াছেন। বৈভাষিকের আবার চতুঃশাখাসর্বাস্তিবাদ, মহাসাজ্যিক, সম্মতীয়, স্থবির। ফাহিয়ান বলেন, প্রথমোক্ত দুই শাখার নিয়মাবলী তিনি পাটনার মঠ হইতে ংগ্ৰহ করিয়া চীন ভাষায় অনুবাদ করেন । ইৎ সিং, যিনি সর্বশেষে এদেশে তীর্থভ্ৰমণে আসেন, তিনি ‘সর্বান্তিবাদী’ ছিলেন ; তঁহার সময়ে উত্তরে এই মত এবং দক্ষিণে “স্থবির’ মতের প্রচার ছিল । হীনযান ও মহাযান সম্বন্ধে ইৎ সিং বলিয়াছেন-“এ দুইই বিশুদ্ধ মত, উভয়ই সত্য, ইহারা উভয়েই ভিন্ন মাগ দিয়া সেই একই নির্বাণে পৌছাইয়া দেয়।” মাধবাচাৰ্য্য সর্বদর্শন সংগ্রহে বৌদ্ধ দর্শন প্ৰস্তাবে তাহার চারি তৃত্ব নির্দেশ করিয়া লিখিয়াছেন ১ম । জগতের প্রত্যেক পদার্থই ক্ষণিক ২য়। সকলই দুঃখময় ७श । नभूलग्नथे श्व्ाक्भ-निऊ निछ व्यक्eाद्धकांख् ৪র্থ। সকলই শূন্য যেমন পূর্বে বলা হইয়াছে, ফলে দাঁড়ায় এই যে বৌদ্ধ দর্শন শূন্যবাদে পৰ্য্যবসিত। তাহার মতে সকলই শূন্য, মূলে সত্য बद्ध किछूद्दे नाई। 邨 এই সংক্ষিপ্ত বিবরণ হইতে বৌদ্ধধৰ্ম্ম কালক্রমে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে কিরূপ পরিবৰ্ত্তিত ও বিকৃত হইয়াছে, তাহার কতক,