পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । VOS হইল। সর্ব প্ৰথমে বয়োবৃদ্ধ কৌণ্ডিণ্য, র্যাহার জীবনের ত্রিকাল অতীত হইয়াছে, তিনি “বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি” বলিয়া তঁহার শরণাপন্ন হইলেন । অবশিষ্ট চারজন প্ৰথমে ইতস্ততঃ করিতেছিল, কিন্তু তাহদের মনে যাহা কিছু সংশয় ছিল, আরো তর্কবিতর্কের পর তাহা বিদূরিত হইল ; তাহারাও একে একে বুদ্ধদেবের শিষ্যরূপে দীক্ষিত হইল। বুদ্ধের এই প্ৰথম পঞ্চ শিষ্য* ভবিষ্যতে বৌদ্ধ সমাজে বিশেষ খ্যাতি প্ৰতিপত্তি অর্জন করিয়া, কালক্রমে অৰ্হৎ মণ্ডলীর মধ্যে हांब व्ऊ कद्रिव्गन । বারাণসীতে অবস্থিতি কালে প্ৰথমে উল্লিখিত পঞ্চভিক্ষু তঁহার উপদেশক্ৰমে দীক্ষিত হন। ক্রমে তাহার শিষ্যসংখ্যা বৃদ্ধি পাইতে লাগিল; বর্ষানন্তর ৬০ জন শিষ্য হইল, তখন তঁাহার শিষ্যমণ্ডলীকে একত্ৰ করিয়া এই উপদেশ দিলেন-“হে ভিক্ষুগণ, তোমরা আমার উপদেশ লাভে ’এইক্ষণে পঞ্চারিপু দমন করিয়া জিতেন্দ্ৰিয় হইয়াছ। এখন তোমাদের কৰ্ত্তব্য যে ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশে গিয়া উচ্চ নীচ সকল লোকের মধ্যে আমার উপদিষ্ট সত্য ঘোষণা কর। আমি এক্ষণকার মত উরুবেলার বনে গিয়া আমার ব্ৰত উদযাপন করি।” উরুবেলায় কিয়ৎকাল বাস করিয়া তিনি কতিপয় নূতন শিন্য সংগ্ৰহ করিলেন, { এবং সেখান হইতে রাজা বিম্বিসারের রাজধানী রাজগৃহে সশিন্য • •পঞ্চাশিষ্যের নাম কৌণ্ডিণ্য, ভদ্রজিৎ, বাস্প (ক)ন্ত্ৰি খৰাং অশ্বজিৎ ।