বে ঠাকুবাণীর হাট
রাজার্কে কহিল—“মহাবাজ, আজ চাব পুকষে তোমাব বংশে আমব T সাক্ষীি কবিযা আসিতেছি । বাল্যকাল হইতে তোমাকে পালন মরিয়াছি। আজ তুমি আমাব মাঠাকুরুণকে অপমান কবিলে, তোমাৰ রাজ্য-লক্ষ্মীকে দূর্ব কবিয দিলে—আজ আমিও তোমাব চাকবি ছাড়িয .দিয়া চলিলাম—আমাব মাঠক্রুণেব সেব। কবিয জীবন কাটাইব
ভিক্ষা করিয়া খাইব, তবুও এ বাজবাটিব ছায। মাডাইব না।” বলিয রামমোহন বাজাকে প্রণাম কবিল ও বিভাকে কহিল—“আৰ্য মা, আয এখান হইতে শীঘ্ৰ চলিযা আষ । আব এক মুহূৰ্ত্তও এখানে থাকা নয় | বলিয়া বিভাকে ধবিয তুলিয। আনিল । স্বাবেব নিকট অনেকগুক্তি শিবিকা ছিল, তাহাব মধ্যে একটিতে হতজ্ঞান অবসন্ন বিভাকে তুলিষ মৌকায ফিরিয়া আসিল । ৯ বিভা উদযাদিতে্যুব সহিত কাশী চলিযা গেল। সেই খানে দান ধ্যান, দেবসেবা ও তাহাব ভ্রাতাব সেবাঘ জীবন কাটাইতে লাগিল রামমোহন যতদিন বঁাচিযা ছিল, তাহদেব সঙ্গে ছিল। সীতাবামও শনিবাবে কাশীতে আসিযা উদয়াদিত্যেব আশ্ৰয লইল ।
চন্দ্রদ্বীপেব যে হাটেব সম্মুখে বিভার নৌকা ল'গষাছিল, অদ্যপি
তাহার নাম রহিষাছে—
“বৌ-ঠাকুরাণীর হাট।”
পাতা:বৌ-ঠাকুরাণীর হাট-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/১৯৮
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
