পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/১৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবসায়ে বাঙালী ૨૬ বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে চাষ করিলে দ্বিগুণ তো হইবেই, তাহারও উপরে হওয়া অসম্ভব নয়। বর্ধমান ও বাকুড়া জেলায় শুধু গোবরের সারের আশ্রয় লইয়া কৃষকেরা ঐ অঞ্চলের জমীতে প্রতি বিধায় ২০ মণ পৰ্য্যস্ত ধান্ত উৎপন্ন করিতে শুনিয়াছি । অতিরিক্ত ফসল উৎপন্ন হইলে ফসলের মূল্য কমিয়া যাইবে—জমীর মালিকগণের এ আশঙ্কা করার হেতু নাই। কারণ বর্তমানে যে-জমীতে মালিকগণ বিধা প্রতি ৬y মণ ফসল পাইতেছেন—যদি ধরা যায় উহার মূল্য ১২২ টাকা, ঐ জমীতে বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে চাষ করিলে অন্ততঃ ১৫/ মণ ফসল হইতে পারে, এবং সে ফসলের মূল্য মণকরা ২২ টাকার স্থলে কমিয়া ১২ টাকা হইলেও, প্রতি বিঘায় ১২২ টাকার স্থলে ১৫২ আয় হইতে পারে। ইহাতে চাষের খরচা যদি বিঘা-প্রতি ২৩ টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হয়, তাহা হইলেও গড়ে মালিকদের লোকসান নাই । অথচ ফসলের মূল্য সস্তা হইলে সাধারণ লোকের হাহাকার দূর হইবে। জমীর সার কলিকাতা ১৮নং ষ্ট্রাও, রোডস্থিত মেসাস ইম্পিরিয়াল কেমিক্যাল ইন্‌ডাষ্ট্রীজ কোং জমীর সার বিক্রয় করিয়া থাকেন। মফঃস্বলবাসীরা উক্ত কোম্পানীকে লিখিলে, কোম্পানী তাহীদের প্রতিনিধি পাঠাইয়া দেন। কোন জমীতে কিভাবে কি প্রকার সার দিলে, ভাল ফসল পাওয়া যাইতে পারে, তাহা কোম্পানীর প্রতিনিধি জমীর মালিকগণকে বুঝাইয়া দিয়া আসেন। বাংলার কোন কোন স্থানে এরূপ পরীক্ষায় ভাল ফল পাওয়া গিয়াছে। তবে উহাতে নাকি কিছুদিন পরে জমীর শক্তি কমিয়া যায় শুনিয়াছি। পাবলিক ইনডাষ্ট্রজ ও রাজত্বশীল: भवtिभएकेब "नाद जिक् इन्छाशैश” दिखां८शब्र छिद्ब्रड़ेब्र मरशनरब्रब्र