পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/১৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবসায়ে বাঙালী Sళి: ছাই না দিলে মান বাড়ে না। এখানে ‘মান অর্থে—মানকচু । ইহার তাৎপর্ঘ্য এই যে, মানকচুর চাষ করিতে হইলে উহার গোড়ায় ছাই দিলে, সেই কচু একদিকে যেমন বড় হয়, তেমনি থাইতেও হয় স্বস্বাছ। বর্তমানে বাংলার বেকার-সমস্তা যেরূপ ভীষণ আকার ধারণ করিয়াছে, তাহাতে মনে হয় মানের গোড়ায় ছাই দিয়া বাঙালীকেও যে-কোন কাজে লাগিতে হইবে। হয়তো তাহাতেই জীবন একদিন উপভোগ্য হইয়া উঠিবে। কে বলে বাংলায় কাজের অভাব ? কাজের অভাব নয়—কাজীরই অভাব। দেশ-বিদেশ হইতে লোক আসিয়া এখানে করিয়া খাইতেছে, আর বাঙালী যে তাহার নিজের দেশে কাজের অভাবে অনাহারে মরিতেছে—আমি বলি, ইহা তাহার পরাজয়েরই পরিচয় । কাজ ! কাজ করে কে ? বাঙালী ব্যর্থ চাকুরীর চেষ্টায় কিংবা গল্প করিয়া আডডা দিয়া সমস্ত দিন কাটাইবে, অথচ কয়েক ঘণ্টা বিড়ি বাধিয়া যদি এক আনা রোজগার হয় তবে তর্ক করিবে,— "শ্রমের মূল্য পোষাইল না"! এদিকে ৪৫২ টাকার একটা টিউশনির জন্য কিন্তু উমেদারের অস্ত নাই । ঘরে বসিয়া ২৩ ঘণ্টা বিড়ি বাধিলে কিন্তু ঐ ৪৷৫২ টাকার সমস্ত অবাধেই মিটিতে পারে ; সঙ্গে সঙ্গে একটা কাজেরও অভিজ্ঞতা জন্মে। হয়ত ইহার ভিতর দিয়াই একদিন একটি মন্ত কারখানাও স্বষ্টি হইয়া যাইতে পারে। চাই অধ্যবসায় । অধ্যবসায়ের বলে সামান্য জুতা প্রস্তুত হইতেও যে একদিন কেহ বড় জুতা-ব্যবসায়ী হইতে পারিবে না, এমন কথা কে বলিতে পারে। টিউশনিই কর, আর চাকুরীই কর, তাহাতে निक वा भडिखडांब किइ नाई, भकखtद्र भनिबएक गड्डे कब्रिज्ञ চাকুরী বজায় রাখিতে অনেক সময় নিজের বিবেক-বুদ্ধিকে সঙ্কুচিত করিতে হয়—বিসর্জনও দিতে হয় । অতি অকিঞ্চিৎকর পান,