পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবসায়ে বাঙালী છે.ઉર তাহা নহে। কিন্তু অর্থে গরীব হইলেও স্বাস্থ্যে তাহারা মোটেই अंग्रैौद नञ्च । उांशब्र झांडू, फूझे, बिब्रि * थाहेब चौबम थांब4 করিলেও, দেশের জল, বায়ু, প্রকৃতি তাহাদের স্বাস্থ্য গড়িয়া তোলে। ংলার জল ও বায়ু দূষিত ; ম্যালেরিয়া মহামারী তো বাংলার লোকের নিত্য-সহচর। বাংলাদেশ অর্থে দরিদ্র, স্বাস্থ্যে আরও দরিদ্র । বাংলার প্রকৃতিই আজ অপ্রকৃতিস্থ। a-iङनी-ड्ञ<व3टब्न <न्वन्कांन्द्र-ञ्नन्छeन्होंट्झन्द्र =वान्वन्नी - বর্তমান অন্ন-সমস্তায় সাধারণ লোকের অবস্থা যতই সঙ্গীন হইয়া উঠিতেছে, অনন্তোপায় হইয়া লোকে তত ব্যবসার দিকে ঝোক দিতেছে। পল্লী অঞ্চলে যাহারা ২১ শত টাকা পুজি সংগ্ৰহ করিতে পারে, তাহারা মুদি দোকান, কাপড়ের দোকান কিংবা “সিঙ্গার সুইং” কোম্পানিতে ২৫ টাকা অগ্রিম দিয়া মাস মাস ৫২ কিস্তিতে একটি সেলাই কল লইয়া জামা সেলাইয়ের (Tailoring ) দোকান খুলিয়া বসে। এই সমস্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা নিকটবর্তী মোকাম বা গঞ্জ হইতে পাইকারী দরে মাল খরিদ করিয়া খুচরা বিক্রয় করে । কিন্তু ইহাদের অসুবিধা এই যে, আজকাল ধার বাকী না দিলে বিক্রয় হয় না। আবার ধার দিয়াও গৃহস্থগণের নিকট টাকা আদায় করা কষ্টসাধ্য। এমন কি, লোক-বিশেষে একেবারেই আদায় হয় না। একেতো খরিদ্ধারের তুলনায় ব্যবসার সংখ্যা ক্রমেই বাড়িয়া চলিয়াছে, তদুপরি প্রতিযোগিতার ঠেলায় লাভের মাত্রা সামান্ত। তাহার উপরও যদি ধার বাকী দিয়া পুজি আটকাইয়া যায়, তবে এই সমস্ত সামান্য পুজির ব্যবসা আর কি করিয়া চলে ? মধ্যবিত্ত গৃহস্থ সম্প্রদায়ের প্রায় কোন আয় নাই ; তাহার এক

  • একপ্রকার ঘাসের বীচি ।