$44 ব্যবসায়ে বাঙালী ५ cनौछांरभाद्र छछ७ ७कनन नांग्रैौ नूक श्रेब फेलैिंग्रारश्न ! भांशांशाङ्ग ই জাতীয় মামলা পৰ্য্যস্ত আরম্ভ হইয়াছে । স্ত্রী-শিক্ষার যদি এই পরিণতি হয়, তবে এ জাতির জাহান্নামে যাইতে আর বাকী কি ? आछकोज विकिउ बूबक-जद्यनाट्यङ्ग डिउद्र श्रृङ्ख्या उब्रिाप्झ"শিক্ষিতা পাত্রী ছাড়া বিবাহ করিব না।’ না করুন, কিন্তু এই ব্যয়-বহুল সভ্যতার যুগে, স্বামীর সঙ্কীর্ণ আয়ে, বর্তমান আদর্শ ও আবহাওয়ায় বৰ্ধিতা শিক্ষিতা স্ত্রীর যদি আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ না হয়, তবে স্বামী-দেবতা কি করিবেন ? আর হইতেছেও তো তা’ই। ষে শিক্ষায় চরিত্র-গঠনের প্রেরণা নাই, ভোগের সঙ্গে সংযমের বাধন মাই, আছে শুধু ভোগ-বিলাসের দুরাকাঙ্ক্ষ প্রবৃত্তি, যে শিক্ষার ফলে দেখিতেছি সবর্ণ-অসবর্ণ যুবক-যুবতীর মধ্যে অস্বাভাবিক প্রণয়, এমন কি পরম্পরের মিলন না ঘটিলে অনেকস্থলে আত্মহত্যা পৰ্য্যন্ত হয়, সে শিক্ষাই কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা, আর সেই শিক্ষাই কি আমাদের নারীদের–আমাদের মাতৃজাতির যোগ্যতার মাপকাঠি হইবে! ভাবিবার কথা ! যদি এ শিক্ষার আমূল পরিবর্তন না হয়, তা হলে বাঙ্গালীর সংসারে একদিন নারীজাতির ভিতরে সেবা, যত্ব আতিথেয়তার যে উচ্চ আদর্শ ছিল—যাহার ফলে দরিদ্রের পর্ণকুটীরেও একটা শান্তি-শ্ৰী বিরাজ করিত, তাহা অচিরেই লোপ পাইবে। বাঙালীর গৃহ হইবে—“যথারণ্যং তথা গৃহম্।” বর্তমান শিক্ষা ও ব্যবসায় আধুনিক শিক্ষায় বাঙালী কোন পথে—এই প্রশ্নই বারংবার মনে উদিত হয়। শিক্ষা মানুষকে উন্নত করে, খাটি করে। যে ইংরেজদের অনুকরণ করিয়া আমাদের যুবক-সম্প্রদায় এত গৰ্ব্ব বোধ করেন, সেই ইংরাজ কিন্তু ব্যবসায়ে কদাচ প্রতারণার আশ্ৰয় লয় না। ১২
