পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$o ব্যবসায়ে বাঙালী चाब्र ८कांषांe किडू किनिदङ श्ञ्च न । ७क cनांकांप्नब्र यांश्क এখন পঞ্চাশ দোকানে জিনিস কিনিতেছে, এবং ব্যবসায়ীদিগের মধ্যে পরস্পর প্রতিযোগিতার ফলে জিনিসের মূল্য একেবারেই नखौ श्हेग्ना शिंग्रां८छ् । कां८छहै ८कांन वादनाभ्रेौ ८य ५ई <धडिटशांगिजांग्न মধ্যে পড়িয়া বড় একটা লাভ করিতে পারিতেছে, এ ধারণা ভুল । একই জিনিসের অসংখ্য দোকান হইলে তাহাতে কাহারও কিছুই লাভ হয় না, লাভ হইতেছে কেবল ধনী বাড়ীওয়ালাদের । তাহারা এই সমস্ত ব্যবসায়ীর নিকট ঘরভাড়া দিয়া প্রথম দফায় একটা সেলামী আদায় করেন। তারপর মাসিক ঘরভাড়া যতদূর সম্ভব বেশী করিয়া থাকেন । এই প্রতিযোগিতার বাজারে ঘরভাড়া, লাইসেন্স, কৰ্ম্মচারীর বেতন ইত্যাদি ব্যবসার আয়ের দ্বারা সস্কুলান না হইলে, কিছুদিন পরেই কারবার গুটাইতে হয়। সঙ্গে সঙ্গেই পুনরায় আর একজন গ্রাহক জুটিয়া যায় । কাজেই কলিকাতার ব্যবসায়ে বর্তমানে বাড়ীওয়ালা ছাড়া ব্যবসায়ীদের লাভ অল্পক্ষেত্রেই হইয়া থাকে। আজকাল অধিকাংশ বাড়ীওয়ালা ঘরভাড়া বাকী পড়ার ভয়ে দৈনিক ভাড়া আদায় করিয়া থাকেন। তাহাতে র্তাহীদের একদিনেরও ভাড়া লোকসানের আশঙ্কা থাকে না বাহিরে আড়ম্বর ভিতরে র্যাপ , আমরা কোন দোকানের সাজ-সরঞ্জাম ও আসবাবপত্র দেখিয়াই মনে মনে অম্লমান করিয়া লই যে, এই দোকানে বার্ষিক এত টাকা লাভ হয়। কিন্তু একটু অনুসন্ধান করিলেই দেখা যায়, অনেক মাড়োয়ারী সন্ধ্যার পর পাগড়ী মাথায় হণ্ডি বা হাতচিঠির তাগাদায় আসিয়াছে। এই সমস্ত কারবারের লাভের অধিকাংশ মাড়োয়ারীদের ছণ্ডির টাকার স্বদেই চলিয়া যায়। তারপর জাম-কাপড়ের দোকানে