পাতা:ব্যবসায়ে বাঙালী.djvu/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

64 ব্যবসায়ে বাঙালী গবর্ণমেণ্ট পেপার অন্ত যে-কোন ব্যাঙ্কের নিকট বন্ধক রাখিয়া ব্যাঙ্ক তৎক্ষণাৎ টাকা প্রাপ্ত হয়। এই প্রকার রিজার্ভ ফাগু’ না রাখিলে প্রতি মুহূর্তে ব্যাঙ্কের বিপদ আসিতে পারে। টাকা আদান-প্রদানের ব্যাপারে সামান্ত একটু নড়চড় হওয়ার দরুণ হঠাৎ ব্যাঙ্কের ঘুর্ণাম হইয়া পড়িলে, সাধারণের বিশ্বাস নষ্ট হইয়া যায়। किरू चांक्लउनांब्र निभिर्फ़७ ८कांच्ञानैौब्र शर्टां९ भै खांउँौञ्च ८कांनई বিপদের সম্ভাবনা নাই। এই কোম্পানীর সমগ্র মূলধনের টাকা ব্যাঙ্কে আমানত থাকিবে । যখন ব্যাপারীর আড়তে মাল , উঠাইয়া দিৰে, তখন মালের বাজার-মূল্য ধবিয়া, শতকরা ১০।১৫২ টাকা হাতে রাখিয়া বাকী টাকা ব্যাপারীকে অগ্রিম প্রদান করিতে হইবে । ব্যাপারীরা উক্ত টাকার দ্বারা পুনরায় মাল খরিদ করিবে। এদিকে আড়তদারকোম্পানী বাজারের সৰ্ব্বোচ্চ মূল্যে ব্যাপারীর মাল বিক্রয় করিয়া অগ্রিম প্রদত্ত টাকা ও বিক্রীত মালের উপর আড়তের নিয়মানুযায়ী কমিশন কাটিয়া লইয়া বাকী টাকা ব্যাপারীকে ফেরত দিবেন। চেকের টাকা তৎক্ষণাৎ দিতে না পারিলে বা দিতে বিলম্ব হইলে ব্যাঙ্কের পক্ষে তাহা ক্ষতির কারণ, ইহাতে টাকা দিতে বিলম্ব হইলেও কোন ক্ষতির কারণ নাই । আড়তদার-কোম্পানী ব্যাপারীকে অগ্রিম যত টাকা দিবে, ব্যাপারী-প্রদত্ত সে-পরিমাণ মাল, আড়তদারের গুদামে গচ্ছিত থাকিবে। কাজেই ইহাতে আড়তদারের টাকা নষ্ট হইবার কোন ভয় নাই। ব্যাঙ্কের পক্ষে এ জাতীয় কাজ সম্ভব হয় না । ব্যাঙ্ক বড় জোর মাল বন্ধক রাখিয়া টাকা ধার দিতে পারে ; কিন্তু খরিদ্ধারের মাল নিজের বিক্রয় করিয়া টাকা ওয়াশীল করিয়া লইতে পারে না। তারপর কলিকাতার বাহিরের যে-সকল ব্যাপারী থাকে, ব্যাঙ্ক কর্তৃক তাহাজের কোন সাহায্য হয় না । কাজেই আড়তদারী ও ব্যাঙ্কের জধ্যে ঠিক তুলনা করা চলে না।