পাতা:ব্যবসা ও বানিজ্য (সপ্তম বর্ষ).pdf/৭৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 বায়সংক্ষেপ করিবার 元r死凯 যে বন্দরে মাল আমদানী চয়, সেখানেই বা কারখানা স্থাপন করা হইয়া থাকে ; সেই হিসাবে, করা হয় । マ注奪ta マ帝iび5 প্ৰস্তুত করণের কেন্দ্ৰস্বরূপ ঢাকাব্য পরেই। “আজি কলিকাতাব স্থান । কলিকাতার তৈমুরী মাল ঢাকার তৈয়াৱী মালের মত উৎকৃষ্ট নহে, BDBDKS BDDDBBKBD BDDDBBBKS gDDBuS SDBDBDDBBD উত্তরে জাফনা হইতে যে অপকৃষ্ট শ্রেণীর শাখ প্রতি বৎসর প্রচুর পরিমাণে জাহাজ বোঝাই করিয়া BBBD BBSDK DDDD BDSD BBDS শাপ অতি সাধাৰণ শ্রেণীর চুড়ি হৈ যাবৰী কবিতে ব্যবহৃত হয এবং উই৷ার গঠন বেশীর ভাগই সাধারণতঃ মোটা রকমের । কলিকাতার পরে বিষ্ণুপুর এবং নদী ১ এষ্টি শিল্পেব। SOKt BBSMKLD iLLStD DDBDD DgD BBB ঐ দুই স্থানেই চুড়ি প্রস্তুত করিবার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং কতক অন্যান্য কেন্দ্রের চুড়ির কারিক বাদের নিকটে চালান দেও7া হয় । মযমনসিংহ, চট্টগ্রাম, পাবনা, রংপুর, দিনাজপুর, মুরশিদাবাদ, যশোচর, খুলনা, বৰ্দ্ধমান এবং বাকৃডিাতেও চুড়ি তৈয়ারী করিবার কারখানা আছে । SS BD DDBBD DDDSDDD BDBB DDD বৰ্তমানে ভারতবর্ষ্যের ছয়টি পৃথক শাখ ধরিবার কেন্দ্ৰে কাজ চলে । যে কেন্দ্ৰে যেরূপ পরিমাণে কাজ চলে, সেই হিসাবে পর পর তাহাদের নাম করা যাইতেছেঃ (ক) টিনেভেলি (সাধারণতঃ টিউটকোরিন ফিসারি नोटभ *ाद्वि5िङ) । (খ) রামনাদ (ইহার মধ্য শিবগঙ্গা আছে) । (গ) কর্ণািট উপকৃল (দক্ষিণ আর্কিট ও তাঞ্জোর) । ধ্যবসা ও বাণিজ্য [ ৭ম বর্ষ। (श, हिन' छूत । (૭) : શિવ!p ) ইহাদেব সঙ্গে উত্তপ সিংহলে অবস্থিত একটি বড় কে বুলি যোগ করা যাইতে পারে । ইহাদেব প্ৰত্যেক স্থানেই শাখ ধাবিবার অধিকার গবর্ণমেণ্টের এক vেটা । টিনেভেলিতে মাদাজ গবৰ্ণমেণ্ট, মুক্ত ও শাখ ফিসারিব সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট নামে অভিহিত ফিসারি বিভাগের একজন কৰ্ম্মচারীর দ্বারা কাজ করাইয়া লয়েন । কর্ণাট উপকূলে ফিসারি বিভাগের পিভাগ জেলেদের নিকট হ'ষ্টতে একটা বাধা দরে শাখ কিনিয়া লয়, অথবা শাখ স” গঙ্গা করিবার সম্পূর্ণ অধিকার দশ বৎসর কালে বা জগত্যু তরফে কাষ্টম খাজনায় কে 'ন ব্যক্তিকে ইজারা দে গুলা হয় । 2*ţiers (<ţfaţab) c**(la 22 25zie, KKD BBDBD KDB S S BDBBBD DDLtSDDD স্বাধীন রাজার অধিকার পরিচালনা কখোন । সিংঙ্গলে ১৮৯০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত খাজনা লাঙ , ইজারা দিবার প্রথা প্ৰচলিত ছিল । তাহার পর হইতে ইষ্ঠার পরিবর্তে রপ্তানি শুল্ক, আদায় করা হয়। ত্ৰিপান্ধুরে, বৰ্ত্তমানে সিংহলে যে প্ৰথা প্রচলিত সেই উপায়ে গবৰ্ণমেণ্টের প্রাপ্য আদায় করা হয় । সিংস্থল হইতে সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী মাল আমদানী হয়, কিন্তু তথাকার শাখ লালচে রঙ্গের হয় বলিয়া উহ। উৎকৃষ্ট শ্রেণীর চুড়ি তৈয়ারীর উপযোগী হয় না। উৎকৃষ্ট শ্রেণীর শাখ, যাহা স্থানীয় বাজারে ‘দোয়ানী” এবং “সুত্তি” বলিয়া পরিচিত, তাহা যথাক্রমে ত্ৰিবন্ধুর ও বরোদ রাজ্য হইতে আসে। এই দুই স্থান হইতে বৎসরে যে শাখ কোেনা হয় তাহার সংখ্যা প্রায় ২০,০০০ এবং সিংহল ও মাদ্রাজ হইতে আমদানী মালের পরিমাণ যথাক্রমে ১০ হইতে ১১ লক্ষ এবং ৫ হইতে ৬ লক্ষ । বঙ্গদেশে মোট যে পরিমাণ শাখের