ዓ¢&b উহাদেয় প্রয়োজন আছে, তাহা না বলিলে ও চািলত । এখন কথা হইতেছে, উহাদের কোনটী, কোন অবস্থায়, DD S KBDD DBDDDB S S BDBBBDS S DuuuBSS S S uDuuD আসল প্রশ্ন । এই প্রশ্নের উত্তরের উপরই সমস্ত সারসমস্যা নির্ভর করিতেছে । এইখানে আর একটা কথা বলিয়া রাখিলে নিতান্ত অসঙ্গত হইবে না । আমধা যাহা কিছু আহার করি না কেন, সেই সমস্ত খাদ্য আমাদের শরীর ও মনেব গঠনের উপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে। এই জন্যই হিন্দুদের আহাবের এত বাধা বাপি । যাহা হউক, আমাদের শরীর ও মনেল উপর যেমন থাস্তের অপ্ৰতিহত প্ৰভাব রহিয়াছে, কমললেবুর স্বাদ ও গন্ধ প্ৰভৃতির উপর সারের প্রভাব ঠিক সেইয়ািপ । কোন সার বাবষ্কার করিলে KYYD DY0 BDDD S S DDBS SBDBDBS SBDD খারাপ হইয়া যাইবে । আবার অন্য সার প্রয়োগ করিলে হয়ত ঠিক বিপরীত ফল ফলিবে । এই জন্য কমলা বাগিচায়। সার প্রয়োগ করিবার সময় খাব সাবধানতা অবলম্বন করিতে হয় । কমলার উপর কোন সারের প্রভাব কিরূপ, তাহা বিশদভাবে জানিবার পূর্বে সেই সার ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয় をリマリ জমিতে চুণ প্রয়োগ করিলে কমললেবুর খোসা পাতলা হইয়া যায়। জমিতে উপযুক্ত পরি মাণে চুণ না থাকিলে কমলার খোসা পুরু হইয়া উঠবে। কিন্তু খোসা বড় হওয়া যে লেবুর গুণের কথা নহে, তাহা বলাই বাহুল্য মাত্র । এই জন্য প্ৰত্যেক উদ্যানস্বামীরই স্ব স্ব বাগিচায় প্রয়োজনানুরূপ চুণ थयां कब्र डैष्ठि । ব্যবসা ও বাণিজ্য <i८ि ॐ श्र']|८ । । [ bभ जरथiाँ তবে সাধারণতঃ স্বতন্ত্রভাবে চুণ প্রয়োগ করিবার বড় একটা প্রয়োজন হয় না । কেননা ফসফেটের সহিত চুণা মিশ্রিত থাকে এবং বিস্তুত ভাবে চাষ ক:ি তে গেলে, সাপ ঠি, সাগবে ফসফেটের ব্যবহার আনধৰ্য । এই রূপে ফসফেটের সছি”ত পরোক্ষভাবে চূণ ব্যবহার কল্প ** বলিয়া, প্ৰত্যক্ষভাবে চুণ ব্যবহার করিবার প্রথা নাই । ফসফরিক এসিড ফল অপেক্ষা গাছের উপরই ফসফরিক এসিডের প্রভাব অধিক । জমিতে পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে ফসক্ষরিক এসিড বিদ্যমান না থাকিলে, কোন গাছই ভালমত কমলালেবর বেল ও এ নিয়মেব ব্যতিক্ৰম নাই । এই সাপ পদার্থটিীর অভাল হইলে কমলা গাছের নবজাত পাতাগুলি বিবৰ্ণ হইযা যায় । কিন্তু ফসফেটে প্রয়োগে সেই সমস্ত বিবৰ্ণ পত্ৰ আবার স্বাভাবিক অবস্থা ধারণ করে । বীজ হইতে অঙ্ক, রোদগমের সময় ও ফসফরিক এসিডের প্রয়োজন কিন্তু মোটের উপর কমলা-বাগিচায় চুপ ও ফস্ফরিক এসিড অপেক্ষা নাইট্রোজেন ও পটাশ সারের প্রয়োজনীয়তাই বেশী । নাইট্রোজেন ব্লক্ষের বুদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন প্রয়োজনীয় । ইহার প্রয়োগে গাছ খুব দ্রুত বাড়িয়া উঠে এবং শ্যোমল পত্রে সুশোভিত হয় । এতদ্ব্যতীত নাইট্রোজেন প্রয়োগ করিলে লেবুগুলিও বেশ রসাল হইয়া উঠে। অনেক সময় দেখা যায়, গাছে হয়ত অনেক লেবু ফলিতেছে, অথচ তাহদের একটাও উৎকৃষ্ট মিষ্ট রসাত্মক লেবু নহে-সকলগুলিই রসহীন-শুষ্ক, একটু বড় হইলেই বৃন্তচু্যত হইয়া নিম্নে ঝরিয়া পড়ে। এইরূপ হইলেই বুঝিতে হুইবে জমিতে নাইট্রোজেনের
