পাতা:ব্যবস্থা-দর্পণঃ প্রথম খণ্ড.djvu/১৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

= সংখ্যক ব্যবস্থীর নজীর ৩ সংখ্যক ব্যবস্থার রজীন Ե ব্যবস্থা-দৰ্পণঃ। /e কুঞ্জবেহারির চারি পুত্র ছিল—রামবল্লভ, ব্রজবল্লভ, জগৎবল্লভ, ও ভক্তবল্লভ। রামবল্লভ তৎপিতা BBBB BBBBBB BB BBBBBBS BBB BBBBB BBBBBB BBBBBB BBBB BBBB BBBS নিসসন্তান মরে। ঢাকার কোর্ট আপীলের জজের পণ্ডিভের মত গ্রহণন্তে বিষয় তিন অংশ করিয়া জগংবল্লভের দুই কন্যণকে একাংশ দিলেন (ও সমান ভাগ করিয়া লইতে কহিলেন), একাংশ ব্রজবল্লতের পুত্ৰ শ্যামবল্লভকে দিলেন, এবং অবশিষ্টাংশ ভগবতীকে দিলেন এই হেতুতে যে তাহার শ্বশুরের নিধনকালীন তাহার স্বামী জীবিত ছিল । এবং গোলোকমণিকে অংশ দিলেন না এই হেতুতে যে তাহার শ্বশুরের মরণের পূৰ্ব্বে তৎস্বামী রামবল্লভ মরিয়াছিল, কিন্তু তাহাকে অন্নাচ্ছাদন পাইবার যোগ্য বিবেচনা করিলেন । পরে এই নিম্পত্তি সদর দেওয়ানী আদালতে বহাল থাকিল । রায় শ্যামবল্লভ—বনাম—প্রাণকৃষ্ণ ঘোষ । ৪ জুলাই ১৮২০ সাল। স. দে. আ. রি বা ৩, পৃ. ৩৩ ৷ 9e রামকেশব রায়ের তিন পুত্ৰ—রামকুমার রায়, রামজীবন রায়, ও রামকমল রায়,—তন্মধ্যে রামকুমার পদুমণি নাম্নী স্ত্রীকে রাখিয়া নিসসন্তান মরে, এবং তৎপরে রামকেশব অবশিষ্ট দুই পুত্র রাখিয়া লেণকান্তরগত হয়। পণ্ডিতেরা ব্যবস্থা দিলেন যে রামকুমার তৎপিতা রামকেশব রায় বিদ্যমানে মরাতে তাহার (অর্থাৎ রামকুমারের) মরণ তৎপিতৃত্যক্ত বিষয়ে স্বত্বের প্রতি প্রতিবন্ধক। অতএব তাহার মূত পিতার বিষয়ের কোন অংশ ভাগিনী তাহার পত্নী নয়, কিন্তু ঐ বিষয় হইতে ভরণ পোষণের খরচ পাইতে পারে; এবং তাহার স্বামী জীবদ্দশায় যে বিষয়ের অধিকারী ছিল তাহ যাবজ্জীবন দখলে রাখিতে পারে। সদর দেওয়ানী আদালত উক্ত ব্যবস্থাস্থসারে পদুমণির দাবী ডিসমিস করিয়া আদেশ করিলেন যে সে যদি চাহে তবে নিজ ভরণ পোষণের নিমিত্তে উক্ত বিষয়ের দখিলকণরগণের নামে নালিশ করিতে পারে। ১৪ ফেব্রুওরি ১৮২৫ সাল । মোসম্মাৎ হেমলভা চৌধুরাণী—বনাম—মোসম্মাৎ পদুমণি চৌধুরাণী স. দে. আ. রি. বা. ৪, পূ: ১৯ । 99 মোসম্মাৎ পদুমণি চৌধুরাণীর বিরুদ্ধে মোসম্মাৎ হেমলতা চৌধুরাণীর যে আপীল সদর দেওয়ানী আপদালতে ১৮২৫ সালের ১৪ ফেব্রুওরি তারিখে নিম্পন্ন হয়, তা হাতে (অর্থাৎ উপরিউক্ত মোকদ্দমায়) পণ্ডিতের রামমণি চৌধুরাণীর সম্বন্ধে যে ব্যবস্থা দেন ঐ ব্যবস্থার বুনিয়াদে রামমণি চৌধুরাণী নালিশ উপস্থিত করে। তদ্ব্যবস্থ৷ এই যে “শঙ্করীদাসী বিদ্যমানে যদি তৎপুত্র রামজীবন কিম্ব রামকমল মরে তবে ঐ শঙ্করী মৃত পুত্রের ভাগহারিণী হইবে, যদি রামজীবন ও রামকমল উভয়েই তাহণদের মাতার পূর্বে মরে তবে ঐ মাতা তদুভয়ের ধনাধিকারিণী হইবে। যদি মাতা পূৰ্ব্বে ও তৎপুত্রদ্বয় পরে মরে, এবং যদি তাহণদের মরণBB BBBBBB BBBB BBBBB BBBB BBB BBB BB BBBB BBBBBB BBBS BBB BBBBBB মৃত্যুর পর রামমণি পুত্রের উত্তরাধিকারিণীরূপে ধনাধিকারিণী হইবে”। সদর আদালত বিবেচনা করিলেন যে পূৰ্ব্ব মোকদ্দমায় পণ্ডিতদিগের দত্ত যে ব্যবস্থার উল্লেখ ৰাদিনী করিয়াছে ভদ্বারাই বাদিনীর দাবী চলিতে পারে না, যেহেতু তাহার মাতার মরণকালীন তাহার এক পুত্রও জীবিত ছিল না, এবং তদ্ধতিদ্বয় অর্থাৎ রামজীবন ও রামকমল তাহদের মাতার পূৰ্ব্বে মরিয়াছিল । রামমণি চৌধুরাণী—বনাম—হেমলতা চৌধুরাণী। ৬ জগন্থওরি ১৮৩৫ সাল। স. দে. আ. রি বা ৬ পূ: ৩। LS BBBBB BBBBBBB BBB BBBBB BBB BB BB BBBBBS SBS BS BBS BBS BS BS পূ. ৭৪), ধনমণির বিরুদ্ধে মণিমোহন বসুর আপীল (১৭ নবেম্বর ১৮৫৩ সাল, স. দে. আ. রি. পূ. ৯১০), এবং পিতৃদৌহিত্রের অধিকারে লিখিত মোকদ্দম কতিপয়ও দ্রষ্টব্য । /c অদ্বৈতচন্দ্র মণ্ডল প্রভৃতি দরখাস্তকারিদের মোকদ্দমায় সদর আদালত এই মত প্রকাশ করিয়াছেন যে বঙ্গদেশ-প্রচলিত দায়শাস্ত্রে উত্তরাধিকারির জন্ম (অর্থাৎ জীবন) ও গর্তস্থাবস্থা তুল্য, কেবল গর্ভস্থের ভূমিষ্ঠ হওনের অপেক্ষ থাকে ; যেহেতু তাহ পুত্ৰ হইলে অধিকারী হয়, কন্যা হইলে হয় না। ১৭ আগষ্ট ১৮৪৩ সাল, সেবেষ্টর সাহেবের রিপোর্ট, বা ২, মোকদম নং ১৩১ ৷ মলীর ডাইজেষ্ট বা ১, পৃ. ৩২৭ ৷ অনুমতি প্রাপ্তাপত্নী এবং তদগ্ৰহীতব্য দত্তক-বিষয়ক যে কতিপয় মোকদম দত্তক-প্রকরণে ধূত হইল তাহাও দ্রষ্টব্য।