२८न माङइन् । আমাদিগকে ভয় করে, এবং এই পীডন-নীতি বা ཞྭ་ཝ་རྫོང་། কাৰ্য্যসমূহ তাহার সেই ভীতি-প্রস্থত । আমি এ তকেৰ যাথার্থ আংশিক মানিতেছি ;-একথা মানি যে, ইংরাঙ্গ । সময়ে সময়ে আমাদিগকে ভয় করে। কিন্তু, তাহতে আমাদের যোগ্যতার কোন পরিচয় পাওয়া যায় না। ইংরাজ যে আমাদিগকে ভয় করে সে যোগ্যতার হিসাবে নহে,—তাহ। সংখ্যার হিসাবে। মাত্র অল্প কয়েকজন ইংরাজ এই বিশাল ভারতের অগণ্য, জন-সমুদ্রকে শাসন-সংরক্ষণের দ্বারা স্থির, অচঞ্চল রাখিবাব জন্ত প্রবাসীভাবে ভারতবর্ষে আছে —আমাদেরি হাতে তাহদের বন্দুক-গুলি, রসদ, তহবিল । তাহারা আমাদিগকে দিয়াই আমাদিগকে শাসন করিতেছে। সুতরাং, তাহাদের মনে যে আশঙ্কা থাকিবে তাহাতে আশ্চৰ্য্যাম্বিত হইবাৱ কিছুই নাই। প্রবাসী, ভিন্নধৰ্ম্মাবলম্বী, সম্পূর্ণ বিভিন্নাচার ইংরাজের পক্ষে এমতাবস্থায় রঞ্জকে সর্প ভ্রম করা কিম্বা ঝোপে ঝাডে’ ব্যান্ত্ৰমূৰ্ত্তি দর্শন করা, আদৌ অসম্ভব কি অস্বাভাবিক বলিয়া কোনই ধীরধী ব্যক্তি মনে করিবেন না । তজ্জন্ত বলি; প্রয়োজনানুসারে ইংরাজ-ভয়েই হোক, আর নিজের সুবিধায় জন্তই হৌক,—নিজের কৃত বিধি লঙ্ঘন করিতে পারে ও করিতেছে । তাহাতে আমরা উহাদিগকে অমন কবিয়া দোষ দিই কেন ? এ দোষারোপ আমাদেরি বুদ্ধি-ভ্ৰংশ স্বচিত করে । ব্যাধি ও প্রতিকায় । 文够
