পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰণ মাতরম্ ! আছেন নিজের অক্ষমতার ভাণ করিয়া, অন্তৰ্য্যামীৰ হাত,হইতে মুক্তি লাভের উপায় নাই –জো নাই যে, আমরা সৰ্ব্বাণী বিধাতাকে ঠকাইব । ! , কেহ কেহ বলেন যে, "অমিবা দরিদ্র, যাহাদের সাধ্য আছে তাহাদিগকে এ সকল বুঝাইয়া হৃদয়াঙ্গম করানো হোঁক্‌ ৷” আমি এ কথার কোন অর্থ বুঝিতে পাবি না। দরিদ্রেরো কি দেশের প্রতি কোন কৰ্ত্তব্য নাই ? ষে যাহা পারি -যেরূপেই পারি— আমাদের আত্ম-শক্তি মায়ের কল্যাণ-কামনায় ও আমাদেবি অস্তিত্ব বজায় রাখিবার জন্ত স্বদেশের সেবায় উৎস্থই করিয়া দিতে হইবে। সকলেই যে লক্ষ টাকা মায়ের ভাণ্ডারে দিৰে, আমি এমন অবৈধ আবদার করি না । কিন্তু, যেহেতু আমার লক্ষ টাকা নাই অতএব আমি কিছু দিব না—কিছুই করিব না, শুধু “বাক-বিদাম্বর হইয়া, ফিরিঙ্গিকে গালি দিব, অবে দেশেদ্বারক নেতা' নাম কিনিব,—এমনি যদি ভীষণ অবস্থা হয় তবে এ ‘স্বদেশী'র আগুন নিবিল বলিয়া,-সে বিষয়ে সন্দেহ কবিবারো স্থান নাই ! যিনি লক্ষ টাকা দিতে পারেন না তিনি তৎস্থলে যদি এক টাকা, চাবি আনা অথবা চারি পয়সাও দিতেন তাহহইলেও কি আজ আমাদের এ দুর্দশা—এ লজ্জা কতকাংশে ক্ষলিত হইত না ? আমরা এই বাঙ্গলাদেশে সপ্তকোটী সহোদব আজিও জীবিত রহিয়াছি। প্রত্যেকে চারি পয়সা করিয়া দিয়াও दाथि ७ ¢ङिकांद्र ॥ ৩২