পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বনে মাতর। তেমন করিয়া কি আমাদের প্রাণময়, মনোময়, জ্ঞানময়, অস্তিত্ব ময় দেবাদিদেবেব চিন্তায় দিনান্তে একবারো আত্ম-নিবিষ্ট হই *-- না, তাহা নহে। স্বীকার কবি, উঠিতে বসিতে হিন্দু লুনাভাবে ঈশ্বরোপাসনা কবে । কিন্তু, সে সকল আচাব-লবারের অন্তস্তলে প্রাণের লীলা-অনুভূতির ক্রিয়া দেখিতে পাইন , আমরা অন্ধ ংস্কাব বা অভ্যাসবশতঃই ঐ সকল আচবণ। কবিয়া থাকি ,— বস্তুতঃ, তহবি মধ্যে দেবত নাই ! এই সকল অjচাবের ‘কাঠামো’ হইতে ঠাকুর আমার— বহুদিনি অন্তহিত হইয়া গিয়াছেন । এখন আমবা শুধু বংশগত অভ্যাস নিবন্ধন, মোহ-ভরে, সেই দেবতাশূন্ত খড ও মৃত্তিকার্কে জডাইবা ধরিয়া আছি। ইয— একি ভয়ঙ্কব আত্ম-বিস্মরণ । এই বিশ্ব-সংসাবেক অনাদি পৰিচালম প্রতিপালন-স্বজনসংহাবের সেই হেতুভূত শক্তিস্বরূপ দেব-মহেশ্বরকে যদি আমবা প্রতিদিন এ জীবনে, একটবালেব জন্ত–প লকতরে ও ধ্যানয়ন্ত রাখিতে পারিতাম তবে আমাদের আজ এই দ্রুতগতি মবণমুখী, শোচনীয় পবিণাম ঘটিত না,—তাহা হইলে আজ আমরা কখনই এতদূর হেয় হইতাম না। সত্য বটে, শাস্তি ও কল)।ণ ভাবতের মূল লক্ষ্য। কিন্তু, ঘুম-ঘোরকে আমাদেব পিতামহগণ শান্তি বলেন নাই , এবং, স্ব-স্ব পবিবা স্ত স্ত্র পু - পি জনব স্বাgন্দ্যবিধানকেই তাহার কল্যাণের চরমাদশ বলির গণ্য বলেন ব্যাধি ও প্রতিকণব । Κ., 8