পাতা:ব্রহ্মকায়স্থ - ললিতাপ্রসাদ দত্তবর্মা.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ২৩ ] কান্যকুৰ্জপতিধাঁরঃ পত্রার্থে বিধৃতঃ সুধীঃ । বিজ্ঞায় পণ্ডিতাঃ সর্বে আদিত্যৈশ্চাভিমন্ত্রিতঃ ॥ গৌড়েশ্বর মহারাজ রাজসূয়মনুষ্ঠিতং । তদার্থে প্রেরিতা যজ্ঞে উপযুক্ত দ্বিজা দশ ॥ কতকগুলি সংস্কার যাহা কায়স্থগণের মধ্যে অদ্যাবধি প্ৰচলিত রহিয়াছে তাহা পৰ্য্যালোচনা করিলে পরিলক্ষিত হইবে যে ঐ ংস্কার গুলি প্ৰত্যেক দ্বিজের কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম। শূদ্ৰজাতির ঐ সকল সংস্কারে অধিকার নাই। প্ৰথমতঃ দেখিতে পাওয়া যায় অন্নপ্রাশন ক্রিয়ায় কায়স্থগণ কখনই পুরোহিতের দ্বারা বালকের মুখে অন্ন প্ৰদান করেন না। কেবল শূদ্র জাতি, পুরোহিত অথবা শ্ৰেষ্ঠবৰ্ণ দ্বারা বালকের মুখে অন্নদিয়া থাকেন। উহা কায়স্থাচার বিরুদ্ধ। কায়স্থগণ দ্বিজ বংশোদ্ভব বলিয়া ঐ রূপ শূদ্রাচারে সন্মত হন নাই । দ্বিতীয়তঃ দেখিতে পাওয়া যায় যে মন্ত্রগ্রহণে কেবল দ্বিজেরই অধিকার আছে। শূদ্রের মন্ত্র দীক্ষা DDBD DDD SS S uD DBK DDDBDBBBDB BDDBDD S SDD DB আছে। যথা ইদানীং বর্ণ ধৰ্ম্মান বক্তং শূদ্ৰস্তু ন মন্ত্রবৎ সংস্কার যুক্তং জগাদ নাচোপনয়নবন্তং অতো নাসেী দ্বিজঃ । স্মৃতিতেও উক্ত হয় যে শূদ্রের বিবাহ সংস্কার ব্যতীত অন্য সংস্কার নাই। “বিবাহমাত্ৰং সংস্কারং শূদ্রোপি লভতে সদা৷” ইতি স্মৃতিঃ । কিন্তু দ্বিজবলিয়া কায়স্থগণের মধ্যে মন্ত্ৰগ্ৰহণ সংস্কার চির প্রচলিত। ইহঁাদিগের মন্ত্র সকল ওঁ যুক্ত। • তৃতীয়তঃ দেখিতে পাওয়া যায় যে বিবাহ সংস্কারে শূদ্ৰজাতির প্রথা হইতে কায়স্থগণের প্রথায় কিছু বৈলক্ষণ্য আছে। কায়স্থগণ যদি শূদ্র হইতেন তাহা