তৃতীয় অধ্যায়। পূৰ্ব্ব দুই অধ্যায়ে কায়স্থগণ ব্ৰহ্মতেজঃ সম্পন্ন ও দ্বিজ প্রমাণানিস্তর এক্ষণে ব্ৰহ্মকায়স্থগণের উপনয়ন সম্বন্ধে কিছু প্ৰকাশ করিব। কায়স্থ গণের সংস্কার লাভের যোগ্যতা থাকায় তঁহাদের উপবীত গ্ৰহণ জীবনের একটা প্ৰধান কৰ্ম্ম । সংস্কার বিশিষ্ট দ্বিজ হু লাভ করিতে হইলে উপবীত গ্রহণের আবশ্যকতা হয়। র্যাহারা বলিয়া থাকেন যে তাহারা ক্ষত্ৰিয় অথচ উপবীত বিহীন তাহারা গায়ের জোরে যেমত “গায় মানেনা। আপনি মোড়ল” সেইরূপ দি জাচারী ক্ষত্ৰিয়। মানব মাত্রেরই ইহা জানা আবশ্যক যে উপনয়ন না হইলে ব্ৰহ্মতেজ বিদ্যমান হয় না । অতএব উপনয়ন সংস্কার প্রত্যেক ক্ষত্ৰিয় বা ব্ৰহ্মকায়স্থ জীবনের অঙ্গ। উপবীত গ্ৰহণ করিতে অবহেলা করা কোন ক্ৰমে উচিত নিতে । পূর্ব অধ্যায়ে বলা হইয়াছে যে দশজন সংস্কার যুক্ত দ্বিজ গৌড়েশ্বর মহারাজের রাজসুয়-রূপ পুত্ৰেষ্টি যজ্ঞার্থে যাজিস্তক হইয়া আসিয়াছিলেন। এখন প্রশ্ন হইতে পারে যে ঐ সকল দ্বিজগণের মধ্যে পঞ্চ কায়স্থ কিরূপে যজ্ঞোপবীত বিহীন ঠাইলেন ? ইহার উত্তরে বল্লাল সেনের প্রতিশোধ লইবাব প্ৰবৃত্তি বিষয়ক সচরাচর প্রচলিত ইতিরাত্তি পুনবাবুক্তি কবিতে হয়। তাহা চতুর্থঅধ্যায়ে বর্ণিত হইবে স্থির কব্রুিয়া এস্থলে উহা পঙ্খানুপুঙ্খরূপে BB DB BDLDD BOD BBS BBDD DBtD SSBOBDDO DD তাহার নীচ সংসৰ্গ হেতু মৰ্য্যাদা ও রাজসন্মান হ্রাস হইয়া
