বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভবিষ্যতের বাঙালী.djvu/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবিষ্যতের বাঙালী 2ܪ ঘামাবার এখন কেউ প্ৰয়োজন অনুভব করে না । এখন সেটি পরিত্যক্ত আদর্শের অন্তর্গত । আমাদের দেশবাসীদের , জড়তার প্রধান কারণ, হিন্দু-মুসলমানের বিরোধের প্রধান কারণ-আমাদের জীবনের তুচ্ছতার প্রধান কারণআমরা জীবন্ত চিন্তা এবং মৃত চিন্তার মধ্যে প্ৰভেদ করতে শিখিনি। কোন ভাব, কোন আদর্শটি সত্যই জীবন্ত, আর কোন ভাব, কোন আদর্শটা প্ৰকৃতপক্ষে মৃত, সে বিষয়ে স্থির-বীর বুদ্ধির সাহায্যে ভাবতে শিখিনি। যেদিন সে ভাবে ভাবতে শিখব, সেদিন আমাদের ব্যর্থতারও শেষ হ’বে । আমাদের জীবনসাধনা সেদিন সত্যকার সার্থকতার পথে এসে পৌছবে। এ বিষয়ে প্ৰতিভাশালী সাহিত্যিকরা সত্যই দেশের যথেষ্ট উপকার করতে পারেন। মাজ্জিতবুদ্ধি এবং ধারাল বিশ্লেষণ শক্তির সাহায্যে তারা বুঝতে পারবেন কোন চিন্তা আর কোন আদর্শ বৰ্ত্তমান যুগে প্রাণহীন, আচল ; কোন আদর্শ এবং চিন্তার মধ্যে প্ৰাণের স্পন্দন এখন পাওয়া যায় ; তঁদের নিপুণ লেখনীর সাহায্যে মৃত আদর্শের সৎকারে আর জীবন্ত আদর্শের সম্প্রসারণে র্তাৱা যথেষ্ট সাহায্য করতে পারবেন । বাংলাদেশে অনেক প্ৰতিভাশালী সাহিত্যিক আছেনর্তারা যদি এইভাবে এক একটি জীবন্ত আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কিম্বা মৃত আদর্শের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করতে সচেষ্ট হ’ন, তা’ হলে দেশ মঙ্গলের পথে দ্রুত এগিয়ে যাবে । সত্য নিজগুণে এবং নিজ শক্তিতে মানুষের মনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে। আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে সত্যকে মানুষের চোখের সামনে ফুটিয়ে তোলা । বাকি কাজ সত্য নিজেই ক’রে যাবে। | বিদেশীর প্রভাব বাঙালীর জীবনে নিত্যই বেড়ে চলেছে, আর BDDD DDS BBD DBDBD DBD D S SBDBBB BDDD DBDB