বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভবিষ্যতের বাঙালী.djvu/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उठविशुtडज्ञ दi७ांक्षी \უNტ. করছে । এ হ’ল বাতিক গ্ৰন্ত (morbid) মনের লক্ষণ । আমরা যদি সত্যই জাতিগঠন করতে চাই, আশার আলোকে উদ্ভাসিত মানুষের মুখ দেখতে চাই, তা”হ’লে জাতিকে শ্মশানঘাট থেকে গৃহাঙ্গনে, সংসারে ফিরিয়ে আনতে হ’বে, আর প্রাণবস্তু বেগবান জীবনের জয়-পরাজয়, লাভ-ক্ষতি, সুখ-দুঃখের দিকে, মন্ত্ৰণ-বাচনের নিয়ম-কানুনের দিকে 丐忆丽可丸、乙夺 আকৃষ্ট করতে হ’বে । আমার বিশ্বাস, এ কাজ একমাত্র মানবপ্ৰেমমণ্ডিত (Humanistic literature) সাহিত্যের-যে সাহিত্য বৰ্ত্তমান এবং ভবিষ্যতের মানুষের ব্যথা-বেদনা, আশা-আকাঙ্ক্ষাকেই যার আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তুরূপে মেনে নেয়-সাহায্যেই করা যেতে পারে । সেই সাহিত্যই শ্মশানকে ছেড়ে জীবনকেই মানুষের কৰ্ম্মক্ষেত্রেরূপে নির্দিষ্ট করবে। একবার মানুষের মন যথোচিত ভাবে এদিকে এলে, তারা তখন সহজেই বুঝবে যে, মানুষ হিসাবে হিন্দুও মানুষ আর মুসলমানও মানুষ, সুতরাং উভয়ের দুঃখদূরীকরণ, উভয়ের মঙ্গলসাধন প্ৰকৃত মানুষমাত্রেরই কৰ্ত্তব্য। তখন অতীতকে নিয়ে কলহ-কোন্দল করবার অভ্যাস, ধৰ্ম্মের পার্থক্যের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করবার আর ধৰ্ম্মেৱ ঐক্যের দিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে রাখবার মানসিকতা, মানুষকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গণ্ডীতে বিভক্ত করবার কদৰ্য্যতা আস্তে আস্তে চলে যাবে । এসবের জায়গায় আসবে সুমহৎ জাতীয়তার অনুভূতি এবং ঐক্য। শ্মশান থেকে ফিরে এসে ও আমরা পরলোকগত আত্মাদের কথা ভাবি, তাদের জন্য বার্ষিকী করি, তাদের ছবি টাঙ্গাই, তাদের জীবনী লিখি, কিন্তু তখন এসব করি জীবন্ত মানুষ হিসাবে, শ্মশানবৈরাগী । হিসাবে নয়। পূৰ্বপুরুষদের কীৰ্ত্তিকলাপের, অতীতের গৌরবের সম্মান ও আমাদের সেই ভাবেই করতে হ’বে। আর তাতে হিন্দু