পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r്ര আশ্বীয় প্রকারিত হইয় প্রকৃত চিকিৎসৱ উপন্থ থাকিতেও উকুর আশ্রয় গ্রহণ ন৷ কৃৱিয় অকালে মৃত্যু মুখে পৃতিত হয়। জুলাতঙ্ক রোগের একমাত্র সুচিকিৎসু, স্বনামখ্যাত ফরাসী বৈজ্ঞানিক পাষ্টর (Pasteur) উদ্ভারন কুরিয়াছেন। উহা সিমল শৈলের নিকট রুসৌলি নামক স্থানে এরং মাম্রাজ প্রদেশের অন্তর্গত কর নামক নগরে গভর্ণমেণ্ট সংস্থাপিত চিকিৎসালয়ে সম্পাদিত হইয়া থাকে । একবার জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাইলে এই চিকিৎসা দ্বারা কোন উপকার হয় না, কিন্তু রোগেৰ লুক্ষণ প্রকাশ পাইরার পূর্বে এই চিকিৎসাধীন থাকিলে ক্ষিপ্ত কুকুর-দংশন-জনিত দেহ-প্রবিষ্ট রোগের রিয় ধ্বংস প্রাপ্ত হয়, সুতরাং জলাতঙ্ক রোগ একেবারেই প্রকাশ পায় না । উপযুক্ত সময়ে চিকিৎসা হইলে এই ভীষণ রোগ সম্পূর্ণরূপে নিরাকৃত হইতে পারে। গুম্ভর্ণমেণ্ট রিনামূল্যে এই চিকিৎসার ব্যৱস্থা করিয়া জনসাধারণের সক্তিশয় কৃতজ্ঞতাভাজন হইয়াছেন । পুনশ্চ গভর্ণমেণ্ট হীনবস্থ লোরের জন্ত কীেলি যাতায়াতের রেলভাড় পৰ্য্যঃ দিবার এবং তঞ্চtয় বিনা ব্যয়ে থাকিরার স্থানের ব্যরস্থা করিয়াছেন এরং আহ্বারের জন্য প্রত্যেক র্যক্তিকে প্রত্যহ চারি আন প্রদান করিয়া থাকেন। কসোঁলি যাইতে হইলে হাবড়ায় রেলগাড়ীতে উঠিয়া কালকায় (Kalka) নামিতে হয় এবং তথা হইতে পদব্রজে, মিশ্বারোহণুে র হাত-গাড়ি (Rickshaw) সাহtয় ৯ মাইল পথ শৈলারোহণ করিয়া চিকিৎসালয়ে প্লোছিতে হয়। রাত্রে হীরঙ্গায় পঞ্জাব মেলে উঠিলে তৎপরদিন ॐांढ़ठी জুঞ্জয়ঞ্জ, ১৩২৪ রেলে এরং তার পর দিন বেঞ্জ ২,৩ টার সুমন্ত্র কীেলি পৌঁছান যায়। পূৰ্ব্বে ৰাঙ্গালী দ্রুদ্রলোকের তথায় থাকিরার রডু সুবিধা ছিল, এখন দুই চাব্লিট রাসা বাড়ী নিৰ্ম্মিত হইয় সে অমুরিধী দুর হইয়াছে। য়াইরার পূৰ্ব্বে চিকিৎসালুয়ের অধ্যক্ষ মহোদয়কে জানাইলে, এই সকল রাসাবাড়ী খুলি ঋকিলে, তিনি তথায় থাকিরার বন্দোরস্তু করিয়া দেন। চাল, ডাল, স্থত, আলু, মৎস্ত প্রভৃতি সাধারণতঃ যে সকল খাদ্য-দ্রব্য আমরা ব্যবহার করি, সে সকলই সে স্থানে পাওয়া যায়, তবে চাকর ও রসুইকর ব্রাহ্মণ সেখানে মিলে না, এখন হইতে সুঙ্গে না লইয়া গেলে অসুবিধা ভোগ করিতে হয় । পুঁতকালে সেখানে শীত অধিক হয়, এজন্ত ভিতরের ও উপরের গরম কাপড়, জামা ও রুম্বুলাদি যুথ পরিমাণে সংগ্ৰহ করিয়া লইয়া যাওয়া উচিত। কসেল্লি মুক্তি স্বাস্থ্যপ্রদ স্থান, সেখানে অসুবিধানত হেতু ঠাণ্ড না লাগাইলে কোন অমুগ্ধ হইবার সুস্তুরন নাই । এই রোগের চিকিৎসা-প্রণালী অতি সহজ। সকল রোগীকেই রেল দশটার সময় একবার হস্পিটালে যাইতে হয়। সেখানকার সাহের-ড্রাক্তার সুচলু পিচকারির দ্বারা প্লেটের ত্বকের মধ্যে একবার মৃত্ন ঔষুধ প্ররেশ্ন করাইয়া দেন। ইহাতে সামান্ত স্থচ-ফোটার অধিক যন্ত্রণ হয় না । দুই একদিন চিকিৎসার পর ছোট ছোট রাজারুরালিয়ারাও এরূপ অভ্যন্ত হইয়া য়ায় য়ে তাহীদের নাম ড্রাক্লিম্বোই আপুনাপনি প্লেটের ক্লাপুড় খুলিয়া পিচকারির ঔয়র মাইরার জন্য রিন সুস্কোচে ডাক্সরের নিকট গমন করে । মে স্থান ফুড়িষ্ক ষ্ট্রঞ্জ