পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৭শ বর্ষ, গুঞ্জ সংখ্যা দেওয়া হয়, তথা ই এক দিম ঈশ্ন বেদন शंgर्के, किड़ खैब्बङाँञ किंडूई झुं न । দুই একদিন পরে রোগী সচ্ছদে সকল কাৰ্য্যই করিতে পারে। আমি স্তন্যপায়ী শিশুগণকে এই চিকিৎসাধীল থাকিন্তে দেখিয়াছি, তাহাঙ্গের কোন অমুখ হইতে দেখি নাই। আমি একটা ছয় বৎসরের বালক লইয়া এই চিকিৎসার জন্ত কলৌলি গিয়াছিলাম এবং তথার প্রায় ৩ সপ্তাং কাল অবস্থিতি করিয়া পাষ্ট্রর মতে চিকিৎসা সম্বন্ধে সকল বিষয়ই ভালরূপে দেধিবার জার্মার অবকাশ হইয়াছিল। অনেকৈ এই চিকিৎসাসম্বন্ধীয় তত্ত্ব ও স্থানীয় অবস্থা সবিশেষ অবগত দহেম বলিয়া তথায় রোগী লইয়া যাইতে ভয় পাইয় থাকেন; তাহীদের এ বিষয়ে কোন অশিঙ্কা করিলার কারণ নাই, ইহাই ধুৰাইয়া দিবার জন্ত আমি এস্থলে এই কথাগুলির অবতারণা করিলাম । তিন সপ্তাহের মধ্যেই চিকিৎসা শেষ হইয়া যায়, তৎপরে রোগী সচ্ছনে মামিয়া অভ্যাসিতে পারেন । যদি দংশন গুরুতর হয়, অর্থধা মস্তক, মুখ বা মস্তকের নিকটবৰ্ত্তী কোল স্থানে দংশন ঘটিয়া থাকে তাঁহা হইলে প্রথম প্রথম দুই বেল ঔষধ প্রয়োগ করিবার প্রয়োজন হয় এবং চিকিৎসা শেষ হইতে ২ । ৪ দিন বেশী সময় লাগে। এক্ষণে কুকুরে দংশন করিলে চিকিৎসার জন্ত কি উপায় অবলম্বন করিতে হইবে, তাছাই এ স্থলে সংক্ষেপে উল্লিখিত হইল । ১ । কুকুরে দংশন করিলে উষ্ণ জলে সেই স্থান তৎক্ষণাৎ ধৌত করিয়া নাইটিক এসিড, বা কাৰ্ব্বলিক এসিড (Strong Nitric or Carbolic Acid) or offs সাহায্যে ক্ষত প্রদেশের অভ্যন্তরে ৩৪ বার শারীর স্বাস্থ্য-বিধান

  • 総勢

প্রবেশ করাষ্টয়া দিবে। এই সকল ঔষধ লাগাইলে অত্যন্ত জলি উপস্থিত হয়, কিন্তু তাই সহ্য করিয়া থাকিতে হইবে, কেম মা ইহুদিগের প্রয়োগে বিষ নষ্ট হইয়া যায়। সূচল লৌহখণ্ড লোহিতোত্তপ্ত করিয়া ঐ স্থান পুড়াইয় দিলেও বিষ নষ্ট হুইয়া যায়। ২ । কিন্তু শুদ্ধ এই ঔষধ প্রয়োগের উপর নির্ভর করিলে চলিবে না। যদি সুবিধা হয়, তাহা হইলে ২১ দিনের মধ্যে সুযোগ্য অস্ত্র চিকিৎসক দ্বারা দষ্ট স্থানে যতদূর পৰ্য্যন্ত দাত প্রবেশ করিয়াছে, তত খানি মাংস অস্ত্র দ্বাবা ছেদন করিয়া পরিত্যাগ করা উচিত। অস্ত্রজনিত ঘা শুকাইতে দেরী হয় না। দংশনের অব্যবহিত পরে এইরূপ চিকিৎসার ব্যবস্থা হইলে অভ্যন্ত কেমি রূপ চিকিৎসার প্রয়োজন হয় মা ! এই রোগের বিষ কিছু দিন দষ্ট স্থানেই আবদ্ধ হইয়া থাকে, সুতরাং অস্ত্র সাহায্যে ঐ স্থানের মাংস তুলিয়া লইলে একেবারে নির্দোষ হইয়া যায় । ৩। আমি পূৰ্ব্বে বলিয়াছি যে কুকুরে কামড়াইলেই যে জলাতঙ্ক রোগ হইবে, এমন কোন কথা নাই। অধিকাংশ স্থলেই কুকুরের ক্ষিপ্ততা থাকে না, সুতরাং কোন চিকিৎসা না হইলৈও ঐ ব্যক্তির জলাতঙ্ক রোগ উৎপন্ন হয় না । এরূপ স্থলে খরচ পত্র করিয়া কসোঁলি যাইয়া চিকিৎসা করিবার কোন আবগুকত হয় না । যে কুকুর দংশন করিয়াছে, কামড়াইবার পর ১• দিন তাহাকে লৌহ-শিকলে আবদ্ধ করিয়া নজরবন্দী করিয়া রাখিতে হইবে। যদি ঐ কুকুর ১০ দিনের মধ্যে মরিয়া না যায়, তাহা হইলে নিশ্চয়