পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অামার বোম্বাই প্রবাস ( २२ ) মারাঠাদেশ (দক্ষিণ ) ও মারাঠী গুজরাটের চেয়ে মারাঠাদেশের সঙ্গে আমার সমধিক পরিচয় । আমার সৰ্ব্বিসের প্রথম ভাগ গুজরাটে কাটানো যায়, অবশিষ্ট ভাগ সিন্ধুদেশ, কানাড়া, কোঙ্কণ ও দক্ষিণে অতিবাতি হয়। পুণা, আহমদনগর, নাসিক, ধূলিয়, সোলাপুর, সাতার এই সকল প্রদেশ দাক্ষিণাত্যের অন্তর্গত, কোর্টের ভাষা মারাঠী । পুণ পুণানগরী মুলা ও মুট, এই দুই নদীর সঙ্গমে সংস্থাপিত, এই পুণ্যসঙ্গমে পুণার বিশেষ মাহাত্ম্য। একটি বাধ বেঁধে স্রোতের জল আটকে রাখা হয়েছে, তাই নদী দুটি এ অঞ্চলের আর আর নদীর মত গ্রীষ্মকালে শুকিয়ে যায় না, বারমাস পূর্ণ থাকে। বর্ষায় বাধের উপব দিয়ে নদীর জল উথলে পড়ে, দেখতে জলপ্রপাতের হ্যায় সুন্দর দেখায়। বাধের ধারে ছোটখাট একটি সুন্দর বাগান পুর্ববাসীদের সান্ধ্য সম্মিলনের স্থান । পুণা পেশওয়াদেব রাজধানী ছিল, সেই প্রাচীন পশওয়াই ভাগ সহবের অভ্যন্তরে | সেকালের কতকগুলি ইমারতের মধ্যে আসল যে রাজবাটী (বুধবার বাড়া ) ত কোন দুরাত্মার কুচক্রে পড়ে পুড়ে গিয়েছে –ঐ ভাগের আর যা কিছু অবশিষ্ট আছে তাতে পুবাণে পেশওয়াই গৌরবের কোন চিহ্ন নেই। প্রশস্ত পথ ঘাট, কালেজ জেল হাসপাতাল সাৰ্ব্বজনিক সৌধ भूलl भूळै जयभ-भू१।।