>રશન “ৰয়মগ্নে অৰ্ব্বত বা সুবীৰ্য্যং ব্রহ্মণ বা চিতয়ে মা
- * , छनां६ चडि । অস্বাক্ষংস্থায়মধি পঞ্চকৃষ্টিয শুশুচিত দুষ্টর ॥” ১•
- ঋগ্বেদ ২য় মণ্ডল ২য় স্বত্ত ।
“হে অগ্নি ! আমরা তোমার প্রদত্ত অশ্ব ও অন্ন দ্বারা প্রভূত সামর্থ্য লাভ করত: সমস্ত লোককে অতিক্রম করিয়া উঠিব; এবং আমাদিগের অতি প্রভূত ও অস্তেয় অপ্রাপ্য ধনরাশি সুৰ্য্যের স্বায় পঞ্চকৃPির छै*८द्र ब्रैौशृjमोंन इइंtव |” "আদধিক্রীঃ শবসা পঞ্চকৃষ্টীঃ সুৰ্য্যইব জ্যোতিষীপপ্ততান ॥”১০ ঋগ্বেদ ৪র্থ মণ্ডল ৩য় সুক্ত । “দুর্ঘ্য যেরূপ তেজঃ দ্বারা জলদান করেন, সেইরূপ দৰিকাৰে বল দ্বারা পঞ্চকৃষ্টকে বিস্তৃত করিয়াছেন।" “কৃষ্টি” সম্বন্ধে রমেশবাবু এইরূপ মন্তব্য করিয়াছেন—“কৃষধাতু অর্থে কর্ষণ করা বা চাষ করা, কৃষ্টি অর্থে চাষকাৰ্য্য, অতএব *"র্থে পাঁচ প্রকার চাষ, কিংবা পাচটী ড্ৰষি প্রধান জনপদ বা প্রদেশ হওয়া সম্ভব। ঋগ্বেদানুবাদ ৪১৭ পৃঃ । জাৰ্যদিগের বাসভূমির সহিত পূৰ্ব্বোক্ত রূপ কর্ষণের যে যোগ আমরা দেখিতে পাইয়াছি পাশ্চাত্য ভাষাতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতগণ কর্তৃক ‘আৰ্য' নামের মধ্যে যে কৰ্ষণার্থক অন্ন ধাতু আবিষ্কৃত হইয়াছে ইহাতে তাহার সম্পূর্ণ সমর্থনই পাওয়া যাইতেছে। পাশ্চাত্য ভাষাতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতেরা আর্য্য শব্দের মূলার্থের যেরূপ ব্যাখ্যা করেন তাহ নিম্নোঙ্কত মন্তব্য হইতে বুঝিতে পারা যাইবে – পাশ্চাত্য পণ্ডিজের আর ধাতু হইতে আৰ্যশদ সিদ্ধ করেন। জর ধাতুর অর্ধ ভূমি কর্ষণ। লাল, औं एगिरगढ्ननु, रेम्बत्रो, क्रक आन्जनि, ভারক্ট FRR, &: 0. কর্ণিশ . ওয়েলস, প্রাচীন নস লিঘুত্রশিক, প্রভৃতি অনেক ইউরোপীয় ভাষার হল বা কৃষিবাচক শব্দগুলি এই অর্ ধাতু হইতে নিষ্পন্ন। তাহাদের মতে এই জাতি কৃষি কাৰ্য্য করিত বলিয়া আৰ্য্য নাম হইয়াছে।” বিশ্বকোব । আর্য্যনামের পূৰ্ব্বোক্ত 'কৃষিজীবী অর্থের সহিত কৃষ্টির কর্ষণার্থের যোগের দ্বারা “পঞ্চ কৃষ্টি” যে আর্য্যদিগেরই অধুষিতভূভাগ ছিল তাহা স্পষ্টই বুঝিতে পারা যায়। বেদে যেমন আমরা আর্য্যদিগের পঞ্চভূভাগের উল্লেখ—‘পঞ্চক্ষিতি’ ও ‘পঞ্চকৃষ্টি’ শব্দে প্রাপ্ত হই—তেমনই তাহাদিগের পঞ্চজনভাগেরও উল্লেখ পঞ্চজন শব্দে প্রাপ্ত হই। এস্থলে আমরা পঞ্চজন সম্বন্ধে কয়েকটা ঋকৃ উক্ত করিতেছি – “বিশ্বদেবী অদিতিঃ পঞ্চজন অদিতির্জাত মদিতিজনিত্বমূ॥” ১• ঋগ্বেদ ১ম মওল ৮৯ সুক্ত । “অদিতি সকল দেব ; অদিতি পঞ্চশ্রেণী লোক, অদিতি জন্ম ও জন্মের কারণ।" . "আদ্যুতৎস্বপকে বিভীবাগ্নে যজস্বরোদসী উরূচী। আয়ুং নযংনমস রাতহুব্য অংজংতি সুপ্রয়সং পঞ্চজনা: ॥”৪ शtथन ७ठे भ७ञ २० एख् । “পরিপক্ক বুদ্ধি, দীপ্তিমান অগ্নি সম্যক্রূপে শোভা পাইতেছেন । তুমি শোভন হুব্যসম্পন্ন, পঞ্চ প্রকার মনুষ্য হব্য প্রদানপূর্বক মৰ্ত্ত্য অতিথির স্তায় তোমাকে অন্ন দ্বারা পরিতৃপ্ত করে, তুমিও বিস্তীর্ণ স্বর্গ ও পৃথিবীকে হব্য দ্বারা পূজা কর।” “ইহি তিস্রঃপরাবত ইহি পঞ্চজন অতি । ধেনীইন্দ্ৰীৰচাকশৎ ॥” ২২ ঋগ্বেদ ৮ম মণ্ডল ৩২ স্বত্ত । "८श् ३छ । फूमि खछि अर्वश्रङ इश्झाँझ, झुन्नि पूबरनन श्ङ डिन (निष्क) अशभन कब्र, छूमि পঞ্চজনকে অতিক্ৰম করিয়া আগমন কর।” -
