পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* * : e the age” অর্থাৎ বর্তমান সময়েব শ্রেষ্ঠ উপন্যাস বলে প্রশংসা করেছেন। ১৮৮৫ খৃষ্টাব্দ থেকে তিনি প্রায় দশ বৎসর কাল ইংলণ্ডের বিভিন্ন সাহিত্য-পত্রে সঙ্গীত, নাট্য ও আর্টের সমালোচনা লিখে কিছু উপাৰ্জ্জনের সংস্থান করলেন । সব জিনিষকে স্বাধীন দৃষ্টিতে দেখ বার শক্তি তাব ছিল তাই “কষ্টপাথবের” কাজে তিনি অপটু ছিলেন না । শ-এর সমালোচনা কখনও কখনও তীব্র হলেও সাহিত্যক্ষেত্রে তবে লেখা আদৃত হতে লাগল। এব কিছু পবেই তিনি নাট্য লিথ তে অবস্থ কবলেন। বর্ণাড, শ socialist দলভুক্ত ; যারা ইংলণ্ডেব খপর ব থেন দলেব নাম রাজনৈতিক আন্দোলনেব Šțzi Fabian শুনে থাকবেন । শ এই দলভুক্ত অত্যন্ত পবিশ্রম ও উদ্যমে এই সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবক পদে ব্ৰতী হয়েছিলেন ; হাইড পার্কে কখনও গকব গাড়ী কখনও কাঠেব বাকোব উপব দাড়িয়ে তিনি বক্ততা কবতেন। বার্ণাড শ-এব সাহিত্য সম্বন্ধে একটু আলোচনা কব যাকৃ। অবিশুি তাব লেপাগুলির পরমায়ু আন্দাজ করে গণনা করা একটু শক্ত—যে কোনো লেখক সম্বন্ধেই একথা খাটে। ভবিষ্যতে শ এব কোন কোন নাটক টিকে থাকৃবে অথবা কতদিনই বা এগুলি মানুষেব চিন্তকে উদ্বোধিত কবতে পারবে বলা দুরূহ ব্যাপার। তবে লেগাব রেখাগুলি দেখে খানিকট আয়ু অনুমান করা যেতে পারে। যারা সমালোচক তাবা বলেন আমাদের চেয়ে ভবিষ্যৎ বংশ শ-এর লেখার মৰ্ম্ম ভাল করে বুঝতে পারবে । Socialist ক্ত ’য়ে ভারতী কীৰ্ত্তিক, ১৩২০ শ-এব নাটকে একদিকে যেমন হাসিচ্ছটা ছড়িয়ে পড়েছে অপবদিকে লেখার ভিতর দিয়ে তেমনই এক আশ্চৰ্য্য গম্ভীৰ্য্য বিকীর্ণ হচে । র্তাব লেখায় হাস্তরসের প্রাচুর্য্য দেখে কেউ কেউ তাকে "হান্ধ।” মনে করেন, কিন্তু র্যার একটু তলিয়ে দেখেছেন তারা নিশ্চয়ই অনুভব কবেছেন শ-এর হাসি কি কঠিন ! হাসিব অস্তবালে সে কঠিন সত্যেব তীক্ষু বাণটি লুকোনো থাকে তাব আঘাত ত কম নয় ! John Bull's other island Ribso Father Keegan &CE-, “my way of Joking is to tell the truth” offs হাসিঠাট্টাব ভিতর দিয়েই আমি সত্য কথা বলে থাকি। এই হচ্চে শ-এর নিজেব কথা । তব লেপব এই বিশেষ স্বরূপের জন্ত ইংলণ্ডেব খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মযাজকের শ-কে তুড়ি দিয়ে উড়িয়ে দেবাব চেষ্টা করেন। তাবt এ কে যাত্ৰাদলের সং মাত্র মনে করেন এবং এব সমালোচনাব ভিতরে কোনো গাম্ভীৰ্য্য নেই বলে দোষাবোপ করেন । M 1s. Warrens Profession Riño নাটক খানি যখন বাব হয়, সমস্ত পাদ্রীমহল তখন ক্ষেপে উঠেছিলেন । শ তীব্র বাক্যবাণে সমাজের আবরণ ভেদ করে যে ব্যাধিটি সকলেব দৃষ্টিব সামনে উদঘাটিত কবেছিলেন, দুৰ্ব্বলচিত্ত, ধৰ্ম্মযাজকের সেই ভীষণ দৃশু সষ্টতে পারলেন না। অথচ ব্যাধিটিকে ত অস্বীকার করবার জো ছিল না। যাই হোক, সহস্র গালি ও তীব্র আক্রমণেও শ এব অটল বিশ্বাসের ভিত্তি কেউ তিলমাত্র বিচলিত করতে পারে নাই। সুধু তাই নয়, এর সর্বতোমুখী