পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७७* बर्ड, जहैम ग१श छछ ब्रह्मर्थकक्ष विख श्रृंक्षांप्लग्न .जांtशहै द! একটু পরে গিয়াছেন। স্বৰ্গীয় রমেশচন্দ্র দত্ত भहां★ग्न ¢बां५ झग्न श्वांछ *ांब्र श्हेcष्ठ পারিয়াছিলেন। সকলেই অনুভব করিতে পারেন যে চিন্তাশীল ব্যক্তিগণের এইরূপ অকাল বাৰ্দ্ধক্য ও অকাল মৃত্যুতে দেশের কি পরিমাণ ক্ষতি হইতেছে ; বাস্তবিক পঞ্চাশ বৎসর এক প্রকার শিক্ষারও সাধনার আয়োজনের কাল মাত্র। পঞ্চাশ বৎসরের অভিজ্ঞতা, সাধন, শিক্ষা পরবর্তীকালে বৃহৎ বৃহৎ কৰ্ম্মে যোজনা করিতে পারিলে তবে দেশে বৃহৎ বৃহৎ কৰ্ম্ম সাধিত হইতে পারে। বিলাতের কৰ্ম্মীদের অধিকাংশ বৃহৎ কৰ্ম্মই পঞ্চাশের পরেই সাধিত হইয়া থাকে, পঞ্চাশের পূর্বে তাহার আরম্ভ মাত্র হয়। এই দেখুন না কেন ভারতশাসন কার্য্যে যাহার গভর্ণর, লেপ্টনাণ্ট গভর্ণর, গভর্ণর জেনারেল, সেনানায়ক প্রভূতি বিলাত হইতে নিযুক্ত হন তাহদের বয়স অধিকাংশই পঞ্চাশের এমনকি ষাটেরও উপর হুইবে । পঞ্চাশের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বড়ই অমূল্য পদার্থ। আমাদের দেশে যাহার। মস্তিষ্ক চালনা করিয়া থাকেন, সেই সকল চিন্তাশীল কৰ্ম্মাদিগকে পঞ্চাশের উপর মুস্থ রাখিবার কি কোনও উপায় নাই ? আমার মনে হয়, আছে। এটা যেন বেশ বুঝা যায় যে, দেশের চিন্তাশীল ব্যক্তিগণের অকাল বাৰ্দ্ধক্য ও ততোধিক ভয়ানক অকাল মৃত্যুর দুইটি প্রধান কারণ বিদ্যমান—বাল্য বিবাহ ও অপরিমিত মস্তিষ্ক চালনা । ইহার মধ্যে বাল্যবিবাহ কেবল চিন্তাশীল ব্যক্তিগণের আয়ুক্ষয় করিতেছে এমন বঙ্গে অকাল বার্থক্য సెs नtरु, हेश dीकऎi छांउँौञ्च अङिनन्श्रांडक्रटनं পরিণত হইয়াছে। অপরিণত বয়স্ক পিতামাতার সন্তান কখনও সবল ও দীর্ঘায়ু হইতে পারে न-७ कथ। कांश८क७ বুঝাইতে হয় না। অন্ততঃ শিক্ষিত সমাজে পুত্ৰকস্তার বিবাহের বয়স কেন আশ্নানুরূপ উন্নত হইতেছে না তাহার কারণত দেখা যায় না। সকলেই বাল্যবিবাহের কুফল বোঝেন, সমাজে বাল্যবিবাহ রহিতের বিশেষ কিছু প্রতিবন্ধকও নাই—অথচ মেয়েদের বিবাহ ১১ বৎসরের মধ্যে দেওয়া চাইই। অনেক যুবক পঠদ্দশায় বিবাহ করিতে একেবারে অনিচ্ছুক, কিন্তু পিতামাতার আগ্রহাতিশয্যে তাহারা নিরুপায় । আমরা সকলে নিজে নিজে যদি স্থির করি যে ভ্রাতা বা পুত্রের বিবাহ বাইশ বৎসরের বা কন্ত ও ভগিনীর বিবাহ যোলোর কমে দিব না—তাহা হইলে সমাজ কি বলিবে ? বড় জোর বাড়ীর মেয়ের পান্ধীভাঙ্গা ক’নে” দেখিয়া একটু ঠাট্রাঙামাস করিবে । বিলাত যাইলে এখনও জাতি যায়, বিধবা বিবাহ দিলে জাতি যায় ; কিন্তু ষোল বা স’তের বৎসরে কস্তার বিবাহ দিয়া কাহাকেও জাতিচু্যত হইতে দেখি নাই। পূৰ্ব্ববঙ্গে কায়স্থ ও বৈদ্য সমাজে এইরূপ অপেক্ষাকৃত বেশী বয়সে বিবাহ পদ্ধতি প্রচলিত হইয়াছে। একটু মানসিক বল সংগ্ৰহ করিতে পারিলে অন্ততঃ শিক্ষিত সমাজ হইলে এই কুপ্রথা অচিরেই উঠিা যাইতে পারে। পূর্বেই বলা হইয়াছে ৰে বাল্যবিবাহ ছাড়া চিন্তাশীল ব্যক্তিগণের জীবনীশক্তি