৩৮৭ বর্ণ, নবম সংখ্যা প্রকটত হইয়াছে –হতবুদ্ধি লাইক বারবার দেখিতেছিল, এই মেঘাবৃত করুণচ্ছটার আলোক মাখিয়া বর্ষীবারিসিঞ্চিত, বিকশিত পুষ্পরাশির মধ্যদিয়া যে বিনয়নম্র মুখখানি ঘুরিয়া বেড়াইতেছিল— তাহা পুষ্পসৌন্দৰ্য্য হইতে কোন অংশে অধুনার নয় । এতখানি রূপ যে এমন পথে লুটায়,—এত বড় আশ্চৰ্য্য কি সম্ভব ছিল ? অন্তত লাইকা ত তাহা স্বপ্নেও ভাবে নাই! তাহার পর সেই বালকের দৃষ্টিগতি কাৰ্য্য বাক্য সকলই সাধারণ মানব রীতির বিপরীত—অথচ নির্দোষ! এমন কি তাহার বস্ত্রপরিধান ভঙ্গীটিও সম্পূর্ণ নুতন ! তাহার এই সদ্যোস্নাত আৰ্দ্ৰ বস্ত্র বেষ্টিত মূৰ্ত্তি দেখিলে,—ভাবিতেই লাইক শিহরিয়া উঠিল!—অসম্ভব ! তাহ অসম্ভব! ছিঃ কেন এ জঘন্ত চিন্তাকে সে মনে স্থান , দেয় ? সংসারত্যাগী দুঃখী বালক না জানি কত স্থানে আশ্রয় হারাইয়া তাহার নিকট দয়ার আশায় আসিয়াছে, আর সে নানা কল্পনায় তাহার চিন্তাকে বিকৃত করিয়া তুলিতেছে — निएछक्क शुिहरु शिक्लोज्ञ निम्न शाहेक মান করিতে গেল। শুনিল একজন সন্ন্যাসী বলিতেছে-লাইকাজির চাকরের জন্ত আর জল পদ্ম পাইবার উপায় নাই, কখন ভোরে উঠয় সব ভুলিয়া गरॆश्वांtह्। !”— তখন আর একজন বলিল,—“কেন गरेप्त न ? छूमि अगनि ब्राबि क्षक्टिङ উঠিয়া জলে ভিজিয়া তুলিতে পার ত इमि७ गाहेटव !” - व्णाझेद v&3 লাইক মনে মনে হাসিল,-“তাহার আবার চাকর ?” T ফিরিয়া আসিয়া লাইক বারিকে বলিল,—“শরণ! আজি প্রভাতে তুমি ভিজিয়াছিলে কেন ? অমুখ হইতে পারে না কি ইহাতে ?”— স্বরে তিরস্কারের কোন আভাষ নাই তবু বারি যেন চমকিত হইল,—ভীতিপূর্ণ চক্ষু যেন লাইকার মুখে তুলিতে গেল— কিন্তু উঠিল না – একটু থামিয়া কম্পিত কণ্ঠে বলিল—আমি ইচ্ছা করিয়া বাই নাই ! দুইদিন হইতে স্নান করি নাই— সৰ্ব্বাঙ্গ জালা করিতেছিল, —তাই স্নান করিতে গিয়াছিলাম ; পথে জল আসিল !" তাহার অৰ্দ্ধসমাপ্ত দৃষ্টি লাইকার চক্ষু এড়ায় নাই ! তাহার ভয়ে লাইকা ব্যথা পাইল । অপেক্ষাকৃত কোমল স্বরে বলিল,—জল আসিল ত তুমি মন্দিরে আসিলে না কেন ? “মানে বড় বেলা হইত—আমি,— লাইক হাসিল ! -এও কি একটা কথা শরণ ? বেলা হইত ত কি ? তাই বলিয়া—” তাহার মুখের কথা মুখেই থাকিল —দেখিল অনতিদূরে মন্দির দ্বারে এই দেবালয়ের কৰ্ত্ত—গোবিন্দনাথ আসিয়াছেন, তাহাকে দেখিয়া দুর হইতে হাত তুলিয়া বলিলেন—“প্রাতঃপ্রণাম লাইকাজি ।” “প্রণাম ! আপনার সমস্তই কুশল ত /* “श्रां★नांद्र श्रांकीर्फॉरन नश्छहे मत्रण७श्वम-° हेऊाiनि । ঃপর প্রভাতটুকু তাছার সঙ্গে শেষ
