०७५ वं, नक्षि ग१५] ऋी, शूनिज़ाब्र क्ख् ि*ांशैब्रिक अश्छ। এখন অনেক কম। সদ্য জাগরিত, তৎच*ां९ किडू ठंiझ्झ *ग्नि नांहे । शृङ्ग এতক্ষণ উঠিয়া চা তৈরী করে, তাই সে অভ্যস্তভাবেই কহিল,—“মিন্মরে, বাবা আমার,—চিয়া কি বানানো হল ! দে তো একটুখানি বাপ !” কুটিরের বেড়ার দিকে মুখ রাখিয়া কম্বল মুড়ি দিয়া পড়িয়া আছে বৃদ্ধ, না দেখিতে পাউক, অনুভবে বুঝিল—চ তৈয়ারি হইতেছে। ছেলে যে ঘরে নাই, সহসা সে ধারণাই ত{হর হইল ন! । তৈয়ারী চা-পাত্র গ্রহণ করিবে মাম্পে ঠিক এমন সময় দুয়ার ঠেলিয়া মিষ্মা ও লামা ভিতরে প্রবেশ করিল। অবাকৃ বুড়া চাহিয়া দেখে—এ কি ! তাহার বুকের মধ্যে ধ্বক করিয়া উঠিল। উল্লাস চমকে তাড়াতাড়ি হাত হইতে পাথরের খোরা ভূমিতে রাখিয়া বৃদ্ধ পুত্রকে বুকের কাছে লইয়া কুশল প্রশ্ন করিতে লাগিল। কি বিপদে পড়িয়াছিল সে,—কি করিয়া উদ্ধার পাইল,—লাম গোসাইণীই তা’কে রক্ষা করিয়াছে। নতুবা বিপদের মুখে সেই বা আসিয়া পড়িবে কেন— প্রভৃতি কথাবাৰ্ত্তার উত্তরে মিম্মার কোনো আবেগ পরিলক্ষিত হইল না। কোনটার সে উত্তর দিল, কোনটার দিল না। ছেলের গাম্ভীর্য্যে পিতা অস্বস্তি বোধ করিতে লাগিল। তাহার নিকট কথায় ধার্তায় চিরশিশু মিষ্মা, হঠাৎ আজ এতগভীর । সমাচার! সে দিতেছে, কিছু পাইতেছে না । এ একটা বেদনার মতে মাস্পোর মৰ্ম্মে ध्नान-मधू ty@ర్ని বাঞ্জিল। . তৎপরেই সে যখন তাহার জাগরণ-ক্লিষ্ট রক্তিম চক্ষু দুইটি লক্ষ্য করিল, তখন অনুমান করিয়া সাম্বন পাইল—এ রাত্রি জাগিয়াই ; অথবা এই অনুপস্থিতির অপ্রকাগু কৈফিয়তের লজ্জাতেই এ গাম্ভীৰ্য্য। এদিকে আবার এ কি ! মিষ্মা নহে, একটি অপরিচিত যুবতী মেয়ে তাহাকে চা দিতেছে! চিন্তামুমান-বিস্মিত বৃদ্ধ জিজ্ঞাসা করিল, “সারা রাত্রি মীর মতো স্নেহ-হস্তে পরিচর্য্যা করিয়াছ, কে তুমি মা ?” মিষ্মাই অগ্রসর হইয়া এ কথার উত্তর দিল, “এ নীল্লি। ইনি আমার মুনিবের ভগ্নী। নীল্লি ঠাকুরবী, আপনি এখানে!” উজ্জ্বল চক্ষে মিম্মার দিকে কিয়ৎকাল চাহিয়া নীল্লি জবাব দিল, “একটা নর-পগুর গার্হস্থ্য ইতিহাস পাঠ করিতে আসিয়াছিলাম । ই, আমি এখানে ৷” বুড়ী কিছুই জানে না, আরো আশ্চৰ্য্য হইতে লাগিল ; একটু শঙ্কাও মনে জাগিল । মিষ্ম একদৃষ্টি নীল্লির দিকে চাহিয়াছিল, প্রসন্ন শাস্ত স্বরে একবার সে বলিল" বেশ, আজিকার এই স্বপ্রভাতে আমার অভিবাদন গ্রহণ করুন ; কিন্তু এখানে আপনার কর্তব্য বোধ হয় শেষ झङ्केश्वप्झ ।” মাতালের মতো ছলছল সরল চক্ষুতে মাদকতা জড়িত চাহনি নীল্লির। যুবকের দিকে তাকাইয়া ছিল, নত মুখে সে উত্তর দিল,“শেষ হইয়াছে কি না, তাহা আমি বলিতে পারি না।”
