৩৮শ বর্ষ, দশম সংখ্যা যুদ্ধে বোমধান ৯২৯ যন্ত্রটিকে আয়ত্তে রাখিতে হয়, মানচিত্র অধ্যয়ন অমুকুল বায়ুর মধ্যেই আকাশে বিহার করিয়াছে তো পরের কথা। বায়ুস্রোতের নানারকম অবস্থায় —সে এই কাৰ্য্যেয় সম্পূর্ণ অনুপযুক্ত। এবিষয়ে BBBBBB BBBBB BBB BBBBB BBSBBS BB BBBBBt DBB BBBS BBB করিতে না পারিলে বিপদ সম্ভাবনা । অবস্থাবিপৰ্য্যয়ে ব্যামযান ঠিক পশ্চাৎদিকে বায়ুকর্তৃক পরিচালিত হইতে থাকে অথচ বিমানবিহারীর এইরূপ পশ্চাৎ গতি উপলব্ধি করিতে পারা কঠিন । এরূপ অবস্থায় কম্পাসের উপর নির্ভর করিলে বিমানবিহারী প্রকৃতগতি কিছুই অবগত হইতে পারে ন। সুতরাং দেখা যাইতেছে কেবল কম্পাস এবং মানচিত্র ভরসায় ব্যোমযানের ঠিক মত পরিচালন সৰ্ব্বদা হইয় উঠে না । তাই ব্যোমচারীকে এরূপ বিচক্ষণত অর্জন করিতে হয় যাহতে বহুনিম্নে অবস্থিত স্থানগুলি সহজেই তাহারা প্রণিধান করিতে পারে। সংবাদ সংগ্রহ ও শত্রুসৈন্য পৰ্য্যবেক্ষণ কার্য্যে নিযুক্ত বিমানবিহারীর সৈনিকবিদ্যার . বিশেষ জ্ঞান থাকাও প্রয়োজন। অপেক্ষাকৃত নিম্ন প্রদেশ দিয়া মিনিটে একমাইল বেগে উড়িয়া যাওয়া কালীন নীচের জিনিস পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া কিছু স্থির করা বড় কঠিন । এ অবস্থায় মনে হয় পৃথিবী অতিবেগে পশ্চাৎ অভিমুখে ছুটিয়া চলিয়াছে। এরূপ স্থলে সৈন্তের বিভিন্ন অবস্থার গতিবিধি নির্ণয় কর একরূপ অসম্ভব—কিন্তু অপেক্ষাকৃত উচ্চপ্রদেশে উদ্ভট্টীন হইয়া—বহুদূর বিস্তৃত ôšKtsūz STE Ef (Birds eye view ) চক্ষের উপর স্থাপন করিতে পারা যায়। যুদ্ধবিদ্যার কূট-নীতিতে পারদর্শী হইলে নিম্নে অবস্থিত সৈন্তব্যুহ মলীরেখাবৎ প্রতীয়মান হইলেও উহাদের অবস্থানের কথা অনেকটা অনুমানে স্থির করিয়া লওয়া যাইতে পারে। এতদ্ব্যতীত সকল প্রকার বায়ুর পরিবর্তনের মধ্যেও বিমান-বিহারীকে ব্যোমযান আয়ত্তে রধিতে পারার শক্তি ও অভিজ্ঞতা অর্জন করিতে হয় । যে সৈনিক কেবলমাত্র পরিষ্কার আকাশে এবং বিপরীত জলবায়ুর ভিতরও উহার কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্য সুন্দরভাবে সম্পন্ন করিতে পারে এবং ইহার পরিচয় তাহার বর্তমান যুদ্ধেও প্রদান করিয়াছে । (৮) যদিও এরূপস্থলে সুনিৰ্ম্মিত ব্যোমযানের সাহায্য অনেকট৷ মূল্যবান—তথাপি বায়ুর অবস্থা ও পরিবর্তন বিষয়ে ব্যোমবিহারীর প্রভূত অভিজ্ঞতা থাকা আবশ্যক। ক্রমাগত আকাশ ভ্রমণ করিতে করিতে বিমানবিহারীগণ এমন ভাবে বায়ুর অবস্থার সহিত পরিচিত হয় যে কোন সময় কোন স্থানে কি অবস্থায় বায়ুর কিরূপ পরিবৰ্ত্তিত হইবে তাহ। তাঙ্কায় আশ্চৰ্য্যরূপে পুর্বেই অমুভব করিতে পারে। নৌ-বিভাগের সুদক্ষ অধ্যক্ষ যেমন আকাশের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়াই ঝড়ের সম্ভাবনা পুৰ্ব্বাহ্নেই অবগত হইতে পারেন অভ্যস্ত বিমানচারীও সেইরূপ ভাবেই বায়ুর অবস্থা পরিবর্তনের বিষয় নিম্নে পৃথিবীর প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়৷ পুৰ্ব্বেই জানিতে সমর্থ হন। একটি পৰ্ব্বত কিম্ব জলাভূমি, কিম্ব হ্রদ সাগর অথবা বনভূমি লক্ষ্য করিয়াই বিচক্ষণ বোমবিহারী बांबू अश्कूल किन्न। यठिकूलः श्व-उांश छांनिष्ठ १ltन । शनि भूयछात्री निम्न थॉक बैंक नी বহিয়৷ যাইতেছে দেখিতে পায় অমনি তাহাকে বায়ুতরঙ্গে নিম্নে প্রক্ষিপ্ত হুইবার জন্ত প্রস্তুত থাকিতে इग्न। नवडल ड्रभिन्न ॐब्र निम्न यांश्वाब्र गभग्न বিনা বিঘ্নে গা ছাড়িয়া দিয়া সে ভাসিয়া চলিয়া যায় কিন্তু যখনই নিম্নে কোন পাহাড় পৰ্ব্বত বন জঙ্গল লক্ষ্য করে অমনি সে তাহীর পরিচালন যন্ত্রটি চাপিয়া ধরিয়া বেগবান উৰ্দ্ধনিম্নগামী বাত্যার সহিত সংগ্রাম করিবার জন্ত প্রস্তুত হইয়া থাকে । এইরূপে সুদক্ষ বিমানবিহারী কোথায় নামিবার উপযুক্ত ভূমি থাকা সম্ভব তাহাও উপর হইতে (*) Cf. Sir John French's official dispatch in which he says that our airmen * gone up in all weathers and have reported with exactness of detail.
