৩৮শ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা হাতে ওtহার মুগুভ্ৰ শ্মশ্রীরাজি চিবুকের মধ্যস্থলে বিভক্ত করিয়া উপর দিকে তুলিয়া দিতে দিতে সুর করিয়া গাহিতেছে— কুমিরত রামহি তঞ্জহি জন তৃণসম বিষয়বিলায় । , রামপ্রিয় জগজননি সির কছু ন আচরজু তাঙ্ক । , নিবারণ আসিয়া ভয়জড়িত কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করিল—নমস্কার বেজি ! ছোট বাবু কঁহি ? —নমস্কার মুখু্যা মহাশে । ছোটবাবু ত আভি বাহার গিলে । ভট্টচাঘ মাহাশের বাড়ী গিয়ে উয়ে হোবে । নিবারণ আশ্বস্ত হইয়া অনদরে প্রবেশ করিয়া ডাকিল—রোহিণী । * রোহিণী দুধ জাল দিতেছিল। উচ্ছ,সিত দুগ্ধ আলোড়ন করিতে করিতে বলিল—কে গা ? —আমি নিবারণ । ঠাকুরের আরতি করতে এসেছি। রোহিণীর নিকটেই একজন দাসী বাটন বঁটিতেছিল ও দুজন কুটনে কুটিতেছিল। বোহিণী ব্যস্ত হইয়া বলিল—সারি, সারি, দুধটা একটু নাড় না ভাই। আমি মুখুয্যে মশায়কে ঠাকুরঘরে দিয়ে আসি. বাবা! সবারই মুখে শুধু রোহিণী আর বোহিণী ! রোহিণী ছাড়া যেন বাড়ীতে আর নোক নেই । রোহিণী মুখুয্যের আহবানের প্রথম আনন্দ-উল্লাস চাপা দিয়া যেন কত অনিচ্ছায় বিরক্ত হইয়া দুধের ছাতা সারদার হাতে দিয়া প্রস্থান করিল। निवांद* खे?ाटन नैiफ़ॉट्रेब्र छ्लि । ৰোহিণী আসিয়া ৰলিল—এমন । শ্ৰেীভের ফুল ৯৮৭ রোহিণীকে অনুসরণ করিয়া যাইতে যাইতে মুখুয্যে বলিল—কি রোহিণী, ८ङाभt(मम ब्रांछदांख्नेौञ्च ५बन्न क् ि? नडून খবরটবর কিছু আছে ? —আমাদেব তো নিত্যি নতুন খবর। দাদাবাবু মেয়েদের সব বই পড়াচ্চে ; শোবার ঘরে আঁতুড় করছে....... দেখছ কি অবাক হয়ে মুখুয্যে মশায়, সত্যি মাইরি বলছি এই তোমার গা ছুয়ে, এই সব হচ্ছে ! 感 –এ বলিস কি ? গিন্নি কিছু বলেন না। —রাণীম আমাদের মাটির মানুষ । নইলে আর সতীনপুতের এত আবদার সয়! তুমি একবার রাজাবাবুকে বল না । —হঁ্যা হ্যা তা ত বলতে হবে । এমন সব অনাচার । তারপব গুনচি, বিপনে নাকি একঘরেদের বাড়ী যায় ? —তা যায় বৈ কি ! কিশোর হল গিয়ে দাদাবাবুব প্রাণের ইয়ার। নিবারণ গম্ভীর চিন্তিত ভাবে বলিল ই !......তাচ্ছা বলতে পার রোহিণী, কবি আঁতুড় বাবুর শেবার ঘরে হবে। ঐ মালতী ছুড়ির নাকি ? 峻 —না, ন, এখনো অতদুর इबनि ; उरर्द হতে বিলম্বও নেই। আপাতত পাচুর মীর পালা । —ও ! তা ওর ওপর অত দরদ কেন ? —কি জানি বাবু, ওর ভেতরে কি মতলব আছে ! —হরি হে মধুসূদন ! তোমার ইচ্ছা! —বলিয়া নিবারণ পা ধুইয়৷ ঠাকুরঘরে প্রবেশ করিল।
