জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্তৃতি ১৭১১ দেওয়া হইয়াছে। এখন সেই লতা-জালে এyশ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা ৰিঙীয়, একটি লতামণ্ডপ । ঠিক এই ुवि नैीज्, श्र\नि १ीप्रें ।े मर्क्षं चनि । মণ্ডপটি যেন টাকা । মণ্ডপটি সমতল ক্ষেতভূমি হইতে একটু উচ্চে অবস্থিত । মগুপের তলাটি বেশ শান্ত বাধনী—“বেঞ্চি” গাথা। উপরের ছাদে একটি মঞ্চ রচিত হইয়াছে, তাহাতেই লতা-গাছটিকে তুলিয়া
- ांख्षिांद्वब gजriडिग्निद्धनांर्ष
মধ্যে মধ্যে জ্যোতিবাবুর এই নির্জন শৈলাবাসে সত্যেন্দ্রনাথও আসিয়া বাস করিয়া থাকেন । কিন্তু অধিকাংশ সময়ই তাহার সঙ্গীর মধ্যে দুইটি জীব। এক “গধু” কুকুব, অপর “রূপী” বানরী। রূপীকে আগে দেখি নাই, এইবার দেখিলাম। তাহার হৃদয় মাতৃস্নেহে পরিপূর্ণ। রূপীর কোলে একটি ছোট কুকুরের বাচ্ছ। একদণ্ডও সে বাচ্ছাটিকে ছাড়িয়া দেয় না । বাচ্ছাটি মাতৃহীন, রূপীও বন্ধ্যা । কুকুর-বাচ্ছাটি রূপীর স্তন পান করে, এবং দিন রাত্রি তাহাব নিকটেই থাকে। কেহ বাচ্চাটিকে লইতে গেলে রূপী এক बाप्त निश्शैच्ने भङ তাহাকে আক্রমণ করিতে আসে। বাচ্ছাটি বক্ষঃস্থল আঁচড়াইয় কামড়াষ্টয়া ক্ষত বিক্ষত করিয়া দিয়াছে তবুও I সে তাহকে বুকে চাপিয়া ধরিয়া রাখে। রূপী यथन मेंाग्न, उ५न७ বাচ্ছাটিকে এক হাতে ধরিয়া থাকে, পাছে লে লগাইয়া যায়। এই
