পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

" هوهمة बांग्लौटङ गढौक त्रदइॉन कब्रिटङश्णिांम, ङषन जांभांब्र छोtफ आमि cषांप्लान्न চড়া শিখাইতাম। তারপর জোড়াপাকে जांनिम्न छूहे*ि श्राब्रव ८षाफ़ाग्न झूछान পাশাপাশি চড়িয়া বাড়ী হইতে গড়ের ना? भरीख ८ब्रांब cबड़ाईंड बाहेडाम। ময়দানে ছুইজনে ঘোড়া ছুটাইতাম। এই রূপে অপ্তঃপুরের পর্দা ত উঠাইলামই সেই সঙ্গে আমার চোখের পর্দাটিও একবারে উঠিয়া গেল ! দরোয়ানের অবাক হইয়া চাহিয়া থাকিত। প্রতিবাসীরা স্তম্ভিত হইয়া গিয়াছিল। রাস্তার লোকের কৌতুহল দৃষ্টি মিক্ষেপ করিত । আমার ক্রক্ষেপ নাই । আমি তখন উদাম নব্যভাবের , নেশায় मां८७iब्रांज्ञ! ! এর পরেই আমার উপর আমাদের জমিদারী পরিদর্শন ও সংসারের ভার পড়িল। পিতৃদেব স্বহস্তে আমাকে জমিদারী সংক্রান্ত অনেক ‘ কাৰ্যকৰ্ম্ম শিখাইয়াছিলেন। জমিদারী পরিদর্শন উপলক্ষ্যে একবার গুদাদার সঙ্গে আমাকে কটক যাইতে হইয়াছিল। হিন্দুমেলার পর হইতেই আমার মনে হইয়াছিল—কি উপারে দেশের প্রতি লোকের অনুরাগ ও স্বদেশপ্রীতি উদ্বোধিত হইতে পারে। শেষে স্থির করিলাম নাটকে ঐতিহাসিক বীরত্ব-গাথা ও ভারতের গৌরবকাহিনী কীৰ্ত্তন করিলে বোধহয় কতকটা উদ্বেগু সিদ্ধ হইতে পারে। এই ভাবে অনুপ্রাণিত হইয় কটকে থাকিতে থাকিতেই “পুরু विक्रब"नांछेन्क अ5मां कब्रिशांम । णिथिब्राहे eখুদাদাকে জাভোপাস্ত শুনাইলাম। র্তাহার ' छब्रउँौ কাৰ্ত্তিক, ১৩২১ নাটকখানি খুব ভাল লাগিয়াছিল। তিনি ছাপাইতে বলিলেন। “পুরু বিক্রম" প্রকাশিত হইল বটে কিন্তু প্রথম সংস্করণে আমি নাম গোপন করিলাম। পুরু বিক্রমের সমালোচনায় বঙ্কিমচন্দ্র উপত{সচ্ছলে বলিয়াছিলেন যে “পুরুবিক্রম বীররসের খতীয়ান।” সেই সঙ্গে বলিয়াছিলেন যে "এই রকম লোক যদি নাটক লেখেন, দেশের প্রভূত মঙ্গল সাধন হইতে পারে ।” তাহার এরূপ মন্তব্য প্রকাশের একটা কারণ ছিল । তখন যে সব নাটক বাচির হইত-তাকার অধিকাংশই অশ্লীলতা দোষে দুষ্ট, কিন্তু পুরু বিক্রমে সেরূপ কিছুই ছিল না। “পুরুবিক্রম শেষে গুজরাট ভাষায় অনুদিত হয়। ইয়ুরোপের বিখ্যাত সমালোচক ও সংস্কৃত বিদ্যায় পারদর্শী Sylvin Levi সাহেব গুজরাট সাহিত্যের সমালোচনায় পুরুবিক্রমের প্রশংসা করিয়াছেন, কিন্তু এখানি যে আমারই পুরুবিক্রমের অনুবাদ, তাহা তিনি জানিতেন না ।” “পুরু বিক্রম প্রকাশিত হওয়ার পর gŵíTR Great National Theatre-£3. পক্ষ হইতে ত্রযুক্ত নগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও ঐযুক্ত অমৃতলাল বন্ধ প্রভৃতি কয়েকজন অভিনেতা এই নাটকখানির অভিনয় করিবার জন্য আমার অনুমতি লইতে আসিয়াছিলেন। তখন তরুণ অমৃতলাল সামান্ত একজন অভিনেতা মাত্র, কিন্তু তখনই র্তাহার উজ্জল মুখমণ্ডলে প্রতিভার আলোক দেখিতে পাইয়াছিলাম।” সত্যেন্দ্রনাথের "গাও ভারতের জয়” গানটি পুরু বিক্রমে সন্নিবিষ্ট হইয়াছে।