পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እoፃ8 • श्रृंर्षक औवन वांछ अञ्च-धकांट*ब्र दांब्र যে ঐক্য লাভ করিয়াছে তাহার আনন্দ অনিৰ্ব্বচনীয়। তাহারা যে পরম্পরকে ভালবাসে এবং সে কথা যে আজ দুজনেই भू१ कूर्च्छद्रां बगि८ऊ शाबिब्रां८छ्-हेशहे कि ভগবানের বিশেষ এক করুণা নছে ? তারপর ?--নিয়তির অঙ্গুলি-সঙ্কেতে কৰ্ত্তব্যের আহবান আসিল। যুবক ভাবিল –এ যে যশের নিমন্ত্রণ পত্র !—ইহাইত আমি চাহিতেছিলাম। সে যুদ্ধে যাইবার জন্ত প্রস্তুত হইল ।.....কিন্তু এমির কি হইবে ? তাহাকে সে বিবাহ না করিয়া ত যাইতে পারে না; এমিকে বিবাহ করিবার জন্ত শত শত যুবক পাগল,—তাহtদিগকে বালিকা ঠেকাইবে কি বলিয়া ? পিতার মতের বিরুদ্ধে বিবাহ করা,-সেও ত এক সমস্ত ... ...ভাবিয়া ভারিয়া এ সমস্তার মুমীমাংসা হইল না ; অগত্যা এক দিন সে এমিকে ডাকিয়া বলিল—‘গির্জায় গোপনেই আমাদের বিবাহ কাজ ? শেষ করিতে হইবে।” গুপ্ত বিবাহের নামে এমির নাসা কুঞ্চিত হইয়া, উঠিল কিন্তু অবশেষে গ্রেমের গৌরবের নিকট আচার সৌষ্ঠবতার গৰ্ব্বকে পরাজয় মানিতেই হইল। একদিন প্রাতঃকালে তাহার গির্জায় গিয়া পরিণয় স্বত্রে আবদ্ধ হইল ; পুরোহিত যখন মন্ত্র পড়িলেন এমির চোখ তখন অশ্রীবাম্পে অন্ধপ্রায় হইয়া আসিয়াছিল।...তারপর একটি দীর্ঘস্থায়ী চুম্বনের *ब्र श्छन्नज्ञ शफ़्शस् िश्ल,-शूदक চলিয়া গেল একদিকে, যুবতী চলিয়া গেল আর এক দিকে ......অন্তিম বিদায়ের পূৰ্ব্বে छांब्रडैौ তাহাদের মধ্যে বড় দেখা সাক্ষাৎ হুইল ६ळ्ज, १०२२ না। তাছাদের জীবনে যে একটা গুরুতর পরিবর্তন আসিয়া পড়িল সংসারের চোখে তাহা প্রত্যক্ষীভূত হইল না ; সংসারের যদি দৃষ্টিশক্তি, ঋক্ষিত তাহ হইলে দেখিতে পাইত যুবক এক মুহুর্তে জীবনের দায়িত্ব उँ°लकि कब्रिब्रl ८थोक्ल शहैब्र शिग्नां८छ् श्रांज्ञ এমির, কৈশোর জীবনের যবনিক ভেদ করিয়া যে মূৰ্ত্তিটি ফুটিয়া উঠিয়াছে তাহ ভাৰ্য্যার না হইলেও একটি নববধূর । 雖 轉 臺 সেদিন শ্রাবণের সুবর্ণসন্ধ্যা শান্ত সমুদ্রের নীলজলে মৃত্যুর রক্তিম ঢালিয়া দিয়াছিল। একটি জাহাজ তখন চক্রমন্থনে ফেন পুষ্পের স্বষ্টি করিয়া আকাশের গায়ে ধূম্ৰকালিম লেপন করিয়া ছুটয় চলিয়াছিল। সেই যুদ্ধজাহাজ বোঝাই করা ছিল , কতকগুলি তরূণ গ্রাণে ; ভাগ্যদেবতা আজ তাহাদিগকে প্রতি দিবসের অবশ অলসতা ও যশহীন শাস্তি হইতে যুদ্ধ ক্ষেত্রের উদাম আনন্দ ও শোণিতরাঙা খ্যাতির পথে লইয়া চলিয়াছেন। আঙিনার শুভ্র পুষ্প ফেলিয়া আজ তাহার প্রাস্তরের রক্ত গোলাপ চয়ন করিতে চলিয়াছে, তাহাতে তাহাদের হাত কণ্টকছিন্ন হুইবে সত্য কিন্তু তাহার। আজ এই রক্তের আলিপনাকে অঙ্গের অভিা করিতে চাহে । জাহাজ যেখান হইতে অনাগত ভরিয্যের কতকগুরি জীবন মৃত্যু ও দুঃখবেদনার বিচিত্র ভাগ্য বহন করিয়া রওনা হইয়াছিল সেখানকার শৈলসৈকতের বাগানে তখন মানমেন একটি তরুণী বালিকা বসিয়া