পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७v* दर्द, शंभ* ग१५jी করিয়া এই মৃত্যুযন্ত্রণার দারুণ আৰ্ত্তনাদের বাস ভূমিতে বাস করিবে ? যুবক ভাবিল, ভাগ্যে কি লেখা আছে তা’ কে জানে! এমি এমন করিয়া চলিয়া আসিয়া তাহার দুর্ভাবনার কারণ হইয়াছে সত্য তথাপি তাছাকে সে কিছুই বলিতে পারিল না । এমিকে যে সে ভালবাসে। তাহারও কি একটিবার দেখিতে ইচ্ছা করে না ? কিন্তু উপায় নাই যে !......তাই একদিন দিবসের হত্যাবিনাশের কাজ যখন শেষ হইয়াছে তখন তাবুতে বসিয়া এমিকে সে একখানি চিঠি লিখিল । চিঠিখানি প্রেমপত্র ; তাহার সমস্ত হৃদয় ঢালিয়া উহা সে লিথিয়াছিল। চিঠির শেষ কথা কয়টি এই ;-” যুদ্ধক্ষেত্রে अभि शि आश्ड इहे उएव উহ! পরম সৌভাগ্য বলিয়া মনে করিব কারণ তাহ হইলে তোমার সহিত মিলনের পথ সহজ হইয়া আসিবে । আর যদি মরিয়া যাই তবে ইহাই আমার বিদায় চুম্বন।” চিঠিখানি সে যেমনি বন্ধ করিল অমনি নিশার অন্ধকার ভেদ করিয়া তাবুর উপর একটা আগুন দেখা দিল,—সেই সঙ্গে বিদীর্ণ বোমার একটা ভীষণ শব্দ শুনা গেল ;–তারপর হাতের ছিন্ন চিঠি রক্তে রঞ্জিত হইয়া হাত হইতে খসিয়া পড়িল ৷; ( २ ) তুষাৰ্ত্ত হৃদয়ের অতৃপ্ত আকাঙ্ক্ষা যে হায় হায় করিতে লাগিল। অন্তবিহীন শ্রমক্লান্ত দিবস ও মুপ্তিহীন রাত্রির অনভ্যস্ত উদ্বেগ Cष उiश्i८क खश्रुिङझ iिङब्र कृद्भिन्न। তুলিল। এমির কষ্টের আর সীমা নাই ; সে তাহার কোমল হাতে পূজবিকৃত ঘ अकॉण नमांशि ১৯৭৯ পরিষ্কার করে, সেই ক্ষতে ও জাহার এাৰ দেয়, ব্যাণ্ডেজ বাধে। রাত্রে মুমূর্ষ, রিণত উন্মত্ত চীৎকারে শিহরিয়া উঠে। রোগীগণের শয্যায় শয্যায়, শিয়রে শিয়রে সে ঘুরিয়া বেড়ায়,••••••রক্তাক্ত কলেবরে আহত হইয়া একজন সৈন্ত আসে, ডাক্তার আসিয়া পরীক্ষা করেন, অস্ত্র করেন, ওষুধ দেন, রোগীর অবস্থা খারাপ হইলে, বিকারের ঘোরে সে প্রলাপ বকে, জালার যন্ত্রণার সে চীৎকার করে,—তারপর হয় শান্তি । তাহার মৃতদেহ সরাইয়া লওয়া হয়, সেখানে নুতন রোগী আসে। এইত হাসপাতালের ইতিহাস ।......ইহারই মধ্যে এমি বাস করে । ইহাদিগকেই এমি শুশ্রীধা করে, মনে করে, ইহাদেরও ত স্ত্রী বোন কেহই কাছে নাই, ८रु श्itाङ्ग ७र्थीक्षां निव ? उtशनि মনে হয়—ইহাইত স্বামীর প্রতি ভালবাসার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন ; তাহার সঙ্গীদিগকে শুশ্রধ করা–সে কি তাকে শুশ্রুষা করার চেয়ে কম ? একদিন এমি দেখিল মুন্দর একটি বালক প্রলাপের ঘোরে তাহার স্বামীর নাম উচ্চারণ করিতেছে। জ্ঞান হইলে বালককে র্তাহার কথা জিজ্ঞাসা করিতেই সে তাহার অজস্র প্রশংসা আরম্ভ করিয়া দিল । তিনিইত তাহাকে আগুনের মুখ হইতে রক্ষা করিয়াছিলেন । যুদ্ধ যখন দুর্দমনীর বেগে বহিতেছিল তখনইত তিনি তাহাকে লইয়া যুদ্ধক্ষেত্র হইতে চলিয়া জাসিয়াছিলেন । উঃ সে কি যুদ্ধ । ভাবিতেও শরীর শিহরিয় উঠে ! এমি যতই শুনিতে লাগিল ততই