পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓቖ• ú孺 अtनट्कहे छांटनन । ८्थंक्षकांश्निौ তাহাজের প্রথম পরিচয় কাব্যে –ছ’জনেই । ছুক্কনের লেখা পড়িয়া মোহিত হন। পরে ऊंछात्र সাক্ষাৎ হয়। এলিজাবেথ ব্যারেট উখন রোগে শয্যাগত-শরীর ক্ষীণ দুৰ্ব্বল, বিবাহের চিন্তা মনোমধ্যে উদিত হওয়ায় কোনই সম্ভাবনা ছিল না কিন্তু ব্রাউনিং তাহাকে দেখিয়াই মনে মনে ভবিষ্যৎ পত্নীরূপে তাছাকে বরণ করিয়া লইলেন। এবং যে পর্য্যন্ত না তাহার হৃদয় জয় করিতে পারিয়াছিলেন সে পৰ্য্যন্ত নিবৃত্ত হন নাই। এলিজাবেথ ব্যারেট র্তাহার সুন্দর কবিতায় *Sonnets from the Portuguese” —এই প্রেমিকের স্তুতি এবং তাছার বগুত चैोकांtब्रब्र कांश्मैिौ श्रमज्ञउोट्व विदूङ कंद्रिश्नो८छन । e একখানা চিঠিতে ব্রাউনিং লিথিয়াছেন— ”তোমাকে পেয়ে আমার জীবনের সব আশা পূর্ণ হয়েছে। ভগবান করুন–জীবনে যেন cडांबाब गरत्रहे थाक्रड गाइ-मब्रट्न cषंन দুজনে এক সঙ্গেই যাই।” ব্যারেটের পিতা যদিও তাহাকে খুব ভালবাসিতেন তথাপি তিনি এটা ইচ্ছ कबिंtउन न cष ॐाब गडानामब्र भटश কৈছ খেয়ালের বশবৰ্ত্তী হইয়া বিবাহ করে। তাহার ধারণা হইয়াছিল ব্রাউনিংএর প্রতি তাহার কস্তার এই প্রেম একটা খেয়াল মাত্ৰ ; -কবিতা পড়িয়া মুগ্ধ হইয় যে প্রেম তাহ স্থায়ী হইবে না। সেই জন্য তিনি এই বিবাহে ঘোর আপত্তি করিলেন। কস্তা পিতাকে বুঝাইবার অনেক চেষ্টা করিলেন ; শেৰে গত্যন্তর নাই দেখিয়া-পিতার छांब्रडी কাৰ্ত্তিক, ১৩২১ विन अछूबठिtङई विवाइ श्ब्रि कब्रिtणन । তৃস্থার পিতার একটা ভুল ধারণার জন্ত চিরজীবন দুঃখ ভোগ করা সঙ্গত মনে করিলেন না । ১৮৪৬ খৃঃ ১২ সেপ্টেম্বর তারিখে তাহদের বিবাহ হয়। বিবাহের কিছুদিন পরে ব্যারেট র্তাহার বন্ধু মিস মিটকোর্ডের কাছে এইভাবে এক পত্র লিখিয়াছিলেন—“তিনি আমার জন্ত সমস্তই করেছেন। আমায় তিনি এত ভালবাসেন কেন এর কারণ আমি নিজেই খুজে পাই ন। তিনি র্তার সমস্ত মনপ্রাণ দিয়ে এমন করে আমায় ঘিরে আছেন যে মনে হয় আমার জীবন তারই জীবন ;-আমি স্তব্ধ হয়ে থাকি । তার অপরাপর গুণের তুলনায়—প্রতিভা, বুদ্ধি নাই বলিলেই হয়— অথচ বিশ্বের লোক তাকে ওর জন্তই এত আদর করে। সখি, ভেবে দেখ আমি কত মুখী ! এত মুথ যে, মনে হয় এ বুঝি সত্য নয়। — সময় সময় আমি চোখ বুজে ভাবি এ সবই স্বপ্ন—শুধু স্বপ্ন।” বিবাহের পরে ব্রাউনিং-পত্নীর স্বাস্থ্য দিন দিন আশাতীত উন্নতি লাভ করিতে লাগিল। একখানা চিঠিতে তাহদের তখনকার ভ্রমণবৃত্তাস্ত এইরূপ —“এমন চমৎকার দৃশু, এমন মুন্দর পাহাড়, এমন মুন্দর বন—অনৈসর্গিক নিন্তব্ধতা ! দূরে মীবর্ণের ভূমি। এখানে ঈগল পার্থী আছে । রাস্ত নাই বলিলেই চলে । রবার্ট ঘোড়ায় চড়িয়া বাইত-আমি ওঁ আমার ঝি শাধা বলদের গাড়িতে চড়িয়া যাইতাম। একটু ভয় ভয় ক্ষরিত অথচ মনে কি এক অপার আননা ।"