পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/১৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮৭ বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্য পশম চৰ্ম্ম প্রভৃতি দ্রব্য ( raw materials ) সন্ধুলান হইতে পারে না, এই সব কারণে জাপানকে যথেষ্ট টাকার জিনিস বিদেশ হইতে আনিতে হয় । কিন্তু বাণিজ্যের প্রতিযোগিতায়. জাপান স্বদে আসলে সে সকল টাকা আদায় করিতে আরম্ভ করিয়াছে। এখানে শতকরা ৬০ জন স্থচিকাৰ্য্যে, ৩১ জন শিল্পবাণিজ্যে, এবং অবশিষ্ট ৫ জন অন্তান্ত কার্য্যে লিপ্ত । বংসরের যে সময়টায় কৃষি বন্ধ থাকে তখন কৃষকেবা শিল্প কৰ্ম্মে যোগ দেয়। জাপানে এমন লোক অতি বিবল, যিনি ঘবে বসিয়া অন্ন ধ্বংস করেন। সকলেষ্ট কিছু ন কিছু কবিতেছে । o জাপানীরা প্রথমতঃ ক্ষুদ্রাকারে. কাৰখানা স্থাপন কবে, ক্রমে কাববাব বড় কবিতে থাকে। জাপানের শিল্প ও বাণিজ্য অনেক সময় দেখিতে পাওয়া যায় গবর্ণমেণ্ট নুতন কারখানা খুলিবার জন্ত টাকা হাওগাত দেন ; ক্রমে কারখানার আয়ের দ্বারা ঋণ পরিশোধ হইতে থাকে। কারখানাত্তে কাৰ্য্য, শিক্ষার পক্ষে ভারতীয় ছাত্রবৃনোর পক্ষে জাপানই উপযুক্ত স্থান কেন না ইউরোপীয় এবং আমেরিকার ধনাচ্যের স্তায় ভারতবাসী কেহই কোটা কোট মূলধনে কারবার খুলিতে প্রস্তুত নহে। কাযেই শিল্প বাণিজ্যের প্রথম অবস্থায় ক্ষুদ্রায়তনে আরম্ভ করিবার ‘ পক্ষে জাপানী পন্থাই আমাদের মুম্বকরণীয়। জাপানে শিল্প বাণিজ্য বিষয়ক একটি মহাসভা আছে। ঐ সভায় প্রাদেশিক চেম্বাশ অব কমার্শেব প্রতিনিধিগণ সমবেত হইয়া দেশেব শিল্পবাণিজ্যের উন্নতির উপায় বাণিজ্য ও নোবিদ্যালয়— তোকি ও