পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭૨ छछश्रृंॉन कब्रांहेrउद्दछ । अर्थव श्रांबांग्लब তিন জনের মধ্যেই একজন চিত্র করিয়া দেখাইলাম যে, তিন ভিন্ন ভিন্ন রমণী ঐ তিন কাৰ্য্যে ব্যাপৃত। কিন্তু এতটা করিয়াও ' কি বুঝাইতে পারিতেছি যে, এই রমণী মাতা, ইনি ঘরের বধু ও এই ঘরের দাসী ? বলিতে পার না যে, স্তন্ত প্রদান-রতাই হচ্ছেন মাতা, কেশরচনা-রতাই হচ্ছেন বধূ, এবং জলআনয়নউদ্যতাই হচ্ছেন দাসী ; কেননা ধাত্রী যে সেও স্তন্ত পান করায়, মাতা ৰে সেও কেশ রচনা করে এবং বধু যে সেও জল তুলিতে চলে ! হয়তো, তুমি জল যে আনিতে চলিয়াছে তাছাকে একটু মলিন বেশ দিয়া, চুল যে বধিতেছে তাহাকে সিন্মুরাদি দিয়া, কোনো প্রকারে বুঝাইলে যে, এই দাসী, এই বধু। কিন্তু মাতৃরূপের বেলায় কি করিবে ?" সন্তানরূপের বেলায় কি কৱিবে । ছেলেটিকে কোলে দিয়াই তো বুঝাইতে পারিতেস্থ না ইনি মা, ইনি পুৰ;—ইনি ধাত্রী নহেন, পালিত পুত্র ৪ নহেন। দুই কিশোরীকে পাশাপাশি বসাইয়l, ছবির নীচে না লিখিয় দিয়া, বুঝাইতে পার না তো—ইহারা ভগিনী ;– দুই প্রতিবেশী নয়। মলিন বেশ দিয়াই তে জোর করিয়া বলিতে পার না, ইনিই দাসী ;—ইনি इःीब्र परब्र गो िनन। স্বতরাং দেখিতেছ কার্যের ভিন্নত, বেশের छिन्न७-७मन कि श्राङ्कठिङ्ग डिल्लड ग्रिा७ তুমি চিত্রিত রমণী-রূপটির সা—যেমন র্তাহার মাতৃত্ব, ভগ্নীপ্ত, দাসীত্ব ইত্যাদি— সপ্রমাণ করিতে পারিতেছ না। বলিতে পার না যে, রূপে তাহার সত্ত্ব দান অসম্ভব, যখন তোমার চোখের সন্মুখে রহিয়াছে— छांज्ञउँौ * * আষাঢ়, ১৬২১ ब्राiप्यकाणिब्र मांछ्ब्राश्i, स्रiषांबि झभिनtश्ांश्च যুগল রূপ এবং পাষাণের রেখার প্রকাশিত তেত্ৰিশ কোটী দিব্য রূপ। কাজেই কেবল দুই চোখের উপর, চিত্রে রূপভেদটি দেখাইবার সম্পূর্ণ ভার দিয়া, আমরা নিশ্চিন্ত হইতে পারিতেছি না ; কেননা চক্ষু কাজে ফাকি দিতে চাহিতেছে,—রুপের সত্বাটি সে দেখিতে ও দেখাইতে সক্ষম নয়। কাজেই রমণী-রূপটিকে সে নটীর মত কখন মলিন, কখন উজ্জল বেশে, কখন তাহার কোলে ছেলে দিয়া, কখন उशब शय्ड बॅप्लेि त्रिा दूकाश्ड कांग्र :र, हेनि लांजी, हेनि मांड, हेनि ब्रांबी, हेनि মেথরাণী ! কিন্তু বিভিন্ন বেশের ভিতর দিয়া দেখা দিতেছেন সেই নটীরূপ যিনি মাতাও নহেন, রাণীও নহেন। সুতরাং, দেখিতেছি চিত্রকরের পক্ষে একমাত্র চক্ষুর পথই উত্তম পথ নয় ; কেনন রূপের বহিরঙ্গীণ ভিন্নত ধরিতে ও ধরিয়া দিতে পারিলেও চক্ষু বিভিন্ন রূপের সত্ত্বকে অর্থাৎ রূপের আসল ভেদ|ভেদটাকে ধরিতে পারে না ; ধরিয়া দিতেও পারে না। রূপের এই আসল ভেদ বা রূপের মৰ্ম্ম, কেবল জ্ঞান-চক্ষুর দ্বারাই আমরা ধরিতে পারি। “নস্থ জ্ঞাননি ভিস্তস্তামাকায়স্ত ন ভিস্তুতে।” ( পঞ্চদশী, দ্বৈতবিবেক ) এই জ্ঞানই রূপকে যথার্থ ভেদ দিতেছে-ভির ভিন্ন রূপের সত্ত্বাকে প্রকাশিত করিয়া । মাতার স্তন্যপানের সঙ্গে সঙ্গে, ভূমিষ্ঠ হইয় বাড়িয়া উঠিবার সঙ্গে সঙ্গে, প্রতিদিনের 'शनिकांग्न हेऊानिब डिठब्र निब्रl cष गरुग गबाब्र छान जामब्रा गाहेब्राहि डांशष्करें ऋ*ब्र लिंडtब्र ८०थब्रन कब्राहे शब्ह क़र"#