পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

واويج इहेब्र शांब्र, cडभनि ७थमांङ्कटेकडtछब्र दांब्र কাজ না লইলে , তাহা তীক্ষতা হারাইয়া নিম্প্রভ হইয়া রহে। বিড়ালশিশুটি ইছর ধরিতে চলিয়াছে, কিন্তু তাহার প্রমা নান বস্তুর উপরে প্রয়োগের দ্বারা তখনে “সুতীক্ষ হইয় উঠে নষ্ট, কাজেই সে পদে পদে ভুল করিতেছে—শিকারের দূরত্ব সম্বন্ধে এবং নিজের উল্লঙ্ঘন শক্তির ঝোকটুকুতে । মানব-শিশুর চিত্রিত বস্তুগুলির মধ্যেও আমরা এই প্রম-প্রয়োগের তারতম্য লক্ষ্য করি। যেমন—দুই বালক একটি হস্তী অঙ্কিত করিয়াছে ; হস্তীর মোটামুটি আকৃতি সম্বন্ধে ছজনেরই প্রম ঠিক আন্দাজটি লইয়াছে,— দুজনেই দেখিয়াছে গুড়টি, লেজটি, ঢাকের মত পেটটি। কিন্তু পায়ের বেলা কেছ দেখিয়াছে দুই, কেহ চার ; দস্তদুইটির বেলা ও এইরূপ ; —একে দেখিয়াছে এক দাত, অন্তে দেখিয়াছে इहे; cरुइ cमाझे३ मैड cम८१ नाहे ! পায়ের গঠনের বেলাতেও দেখিতেছি এ ক শিশু বেশ একটু প্রম প্রয়োগ করিয়া যদিও ছট পা লিখিয়াছে কিন্তু দুটি পায়েরই স্তম্ভাকৃতি দিয়াছে ; অন্তে চারি পা লিখিয়াছে —পায়ের সংখ্যার বেলায় প্রম প্রয়োগ করিয়া—কিন্তু পায়ের গঠনের বেলায় সে একেবারে অন্ধ রহিয়া গেছে এবং চারিখানি কাঁঠ লিথিয়' হাতীর পা বুঝাইতে চাহিতেছে । ভিন্ন ভিন্ন চিত্রকরের চিত্রেও এই প্রমাপ্রয়োগের তারতম্য লক্ষিত হয়। প্রমাকে সৰ্ব্বদা জাগ্রত রাখাই হচ্ছে ষড়ঙ্গের দ্বিতীয় সাধনী—মাকড়সার মত চারিদিকে প্রমাজাল বিস্তার করিয়া নিজে মাঝখানটিতে বসিয়া আছি আর বস্তুগুলি নিকটস্থ হইয়া . ভারতী o श्रlयों,ि *०७२s জালে *ज्शिनाब डाशज्ञ श्फुश्रिक्रम जर्किक খবর আমার কাছে নিমেষের মধ্যে পৌছিতেছে । ভাবঃ डांव : -श्रांङ्कङिज्ञ उाबडत्रौ, य छांरु ७ মনোভাব ইত্যাদি এবং ব্যঙ্গ্য। শরীরেঞ্জিয়বর্গস্ত বিকারাণাং বিধায়কাঃ ভাব বিভাবজনিতাঞ্চিত্তবৃত্তয় ইরিতাঃ । শরীর এবং ইন্দ্ৰিয়সকলের বিকারবিধায়ক হচ্ছেন ভাব ; বিভাবজনিত চিত্তবৃত্তি হচ্ছেন ভাব । “নিৰ্ব্বিকারাত্মকে চিত্ত্বে ভাব প্রথম বিক্রিয়া।” নিৰ্ব্বিকার চিত্তে ভাবই প্রথম বিক্রিয় দান করেন ! চিত্ত স্বভাবত স্থির থাকিতে চাহিতেছে —মাটির পাত্রে এই জলটুকুর . মত। সে স্বভাবত নিৰ্ব্বিকার ; বিশাল হ্রদের মত সে স্বচ্ছ ; তাহার নিজের কোনো বর্ণ নাই কিম্বা চঞ্চলতা নাই –ভাবই তাহাকে বর্ণ দিতেছে, চঞ্চলত দিতেছে। কোন সকালে বসন্তের বাতাস বহিয়াছে, আকাশের কোন প্রান্তে বর্ষার গুরুগুরু মৃদঙ্গ বাজিয়াছে,কোনদিন শরতের অমল ধবল মেঘ দেখা দিয়াছে, শীতের শিহরণটি উত্তরের নিশ্বাসের সঙ্গে আসিয়া পৌঁছিয়াছে, আর अबनि ७हे डिकुत्नत्र छण झक्ष्ण श्हेब्र উঠিয়াছে! এই ভাব উত্তমধিম নিৰ্বিচারে কেবল যে মানুষেরই চিত্তবিকার ঘটাইতেছে তাহ নয় ; ভাৰবেশে পশুপক্ষী, কীটপতঙ্গ, বৃক্ষলতা তাবতই সোমাঞ্চিত হইতেছে, হেলিতেছে, ছলিতেছে, উন্মত্ত হইয়া উঠিতেছে দেখি । * S