পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*bb" “The word ‘rye’ is common to the Teutonic JLettic and Slavonic languages and has been identified by Grimm with the Sanskrit Vrihi, rice.” Ibid p 28 “রাই শব্দ টিউটনিক, লেটিক্ ও শ্লেভনিক্‌ ভাষায় একই ७२९ গ্রিম, ইহাকে সংস্কৃত ব্রীহির সহিত অভিন্ন বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন।” উপরে ‘গোধূম’কে যবের সহিত এক মণ্ডল মধ্যবৃত্তী বলিয়া যে স্বীকার করা হয় নাই আমাদের শাস্ত্রেও তাহারই সমর্থন পাওয়া शम्न शृ१ “ব্রীহুিভির্যক্ত যবৈৰ্যজেত” ইতি শ্রীয়তে—যথোক্ত বস্তুসম্পৰ্ত্তেী গ্রাহ তদনুকারিযৎ। যবনামিম গোধুম ব্রাহীণামিশালয় ॥” ক্রতি আছে ব্রীহি স্বারা যাগ করিবে । বিধানোক্ত বস্তুর অপ্রাপ্তিতে তাহারই অনুরূপ যাহা তাহা গ্রহণ করিতে হইবে। যেমন যবের অনুকল্প গোধুম, ॐौश्ञि अछूकब्र श्रृंiलि ।” এস্থলে অনুকল্প বিধানের দ্বারা যব ও जैौश्हेि cष भूषा कन्न ७२१ cशांधूम७ . भाणि ( আগুধান্ত প্রভৃতি ) গেীণকল্প তাহ স্পষ্টই প্রতীয়মান হয়। সুতরাং যপ ও ব্রীহিব উৎপত্তি যে গোধূম ওঁ শালিৰ পূৰ্ব্বে তাঙ্গারই প্রমাণ এখানে পাওয়া যায়। যবদির যেমন আমরা অমুকল্প দেখিতে পাই-কুশতৃণেরও তেমনই অস্ত্রকল্প দেখিতে *i७ब्र क्षब्र। इंशज अश्झन्न हेशज्ञहे छूटा জাতীয় কাশতৃণ। নিম্নোদ্ভূত শাস্ত্র বাক্যটার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে কাশ ব্যতীত আরও কয়েক জাতীয় তৃণই অমুকল্প ছিল বলিয়া বোধ হয়, কারণ ইহাতে সকলগুলিকেই একদর্ভ • ংজ্ঞারই অন্তর্নিবিষ্ট করা হইয়াছে যথা – "হরিত সপিঞ্জলাশ্চৈব পুষ্টtঃ স্নিগ্ধ: সমাহিত: | গোকৰ্ণ মাত্রান্ত কুশা সকৃচ্ছিন্ন সমূলক । ভগৱতী g { অtষাঢ়, ১৩২১ g পিতৃতীর্থেন দেয়াঃ স্বাদুৰ্ব্ব খামাক মেবচ। কশাঃ কুশাবৰজাশ্চতথান্তে তীক্ষরোমশীঃ । মৌজাশ্চ শাম্বলাশ্চৈব যড় দর্ভাঃ পরিকীৰ্ত্তিতাঃ ” সপিঞ্জলাং সাগ্রাঃ তীক্ষরোমশ ইতি বহুজান, বিশেষণম্। শাম্বল ইতি সৰ্ব্বেষাং বিশেষণমূ। ইতি শব্দ কল্পদ্রুম । এস্থলে দুৰ্ব্বতামাক নামক তৃণ ধান্ত গাছ, কাশ, শ, বহুজ, মুঞ্জ এই ছয়ট তৃণজাতিকেই আমরা দর্ভ সংজ্ঞার অন্তভুক্ত পাইতেছি। ইহাদের মধ্যে দুৰ্ব্বাকে আমরা সামান্তার্ঘ্যের মধ্যে কুশাগ্রের পরিবর্তে নিত্যই ব্যবহৃত হইতে দেখি । যখন আর্য্যগণ উত্তরকুরু হইতে মধ্য আসিয়ার, তৃণপ্রায় ভূভাগে উপস্থিত হন তখনই সম্ভবতঃ দুৰ্ব্ব প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন তৃণজাতীর উদ্ভিদ কুশতৃণেরই স্কায় পূজাদ্রব্য রূপে পরিগৃহীত হয় । t মনুসংহিতায় উপবীতের বিভিন্ন উপাদানের আমরা যে উল্লেখ দেখিতে পাই, তাহ প্রায় সমস্তই তৃণজাতীয় উদ্ভিদেরই বিকার । এবং বিশেষ আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে ঐ সমস্ত তৃণজাতির অধিকাংশই আমাদেব পূৰ্ব্বোল্লিখিত দর্ভ পৰ্য্যায়ভুক্ত যথা— “মেীঞ্জী ত্রিবৃৎ সমাপ্লক্ষণ কাৰ্য্যাবিপ্রস্ত মেখলা । ক্ষত্রিয়স্ত মৌৰ্ব্বাজ্য বৈষ্ঠস্য শণতাস্তৰী ॥ ৪২ মুঞ্জালাভেতু কৰ্ত্তব্যাঃ কুশাশ্বাস্তক বন্ধজৈঃ। ত্রিবৃত গ্রন্থনৈকেন ত্রিভিঃপঞ্চভিরেবব ॥ ৪৩ কাপাসমুপৰীতং স্যাদু বিপ্রস্যোৰ্দ্ধবৃতং ত্রিবৃৎ । শণসূত্রময়ং রাজ্যে বৈশ্যস্যাবিক সৌত্রিকম্ ॥" as মনুসংহিতা ২য় অধ্যায়ঃ "ব্রাহ্মণদিগের সমান গুপুত্রয়ে নির্মিত ; স্বধ”,” মুল্লময়ী মেখলা করিতে হয়। ক্ষত্রিরদিগের মুৰ্ব্বম" ধনুকের স্কুিলার দ্যায় ত্রিগুণিত এবং বৈশে*ি লণতন্তু নিৰ্ম্মিত ত্রিগুণিত মেখলা করিতে হয়।