পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৪৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

હાન સદ્ધ, ત્રફર્ડ નાશ; s प्रागैब हांडथान बूकब्र उं★ब्र ' कॉनिब्र ধরিয়া ইলা কহিল, “ন, ন, কষ্ট বলে। না। বড়-আনন্দ পাই । তোমার ভালযাসা আমায় সেখানে গিয়েও শান্তি দেবে। দুঃখ ' এই, এত মেহের কোন দিনই আমি যোগ্য হলুম না ।” 鬱 “ইল, ফের ঐ কথা ! তুমি আমায় করতে চাও কি—?” রমানাথের গম্ভীর কণ্ঠে ব্যথিত ভংগন ফুটিয়া উঠিল । ইলা হাসিল—অন্ধকারে রমনাথ সে হাসি দেখিতে পাইল না, দেখিলে ভয় পাইত। কত করুণ, কত নৈরাতময় সে মান হাসিটুকু ! ইল কছিল, ”আচ্ছ, • আর কথনও বলব না-বল, আমার সব দোষ, সব . অপরাধ আজ ক্ষমা করলে!” রমানাথ নত হইয় তাহার উত্তপ্ত ললাটে মৃদ্ধ চুম্বন মুদ্রিত করিয়া দিয়া গাঢ় স্বরে কহিল, “তাই বললে যদি তুমি সুখী হও, তবে বলছি,—করলুম! কিন্তু অপরাধ • তোমার কি, ইলা ? অদূরে ঘোষালদের বাড়ীর বড় ঘড়িটায় আটটার ঘা বাজিয়া গেল। ইলা তাড়া দিয়া কছিল, “বাও, দেরি করে না। আরম্ভ হয়ে যাবে যে ।” এত দিনের এত সাধের জ্যোতিঃহারীর অভিনয়, তবু উঠিতে রমানাথের মোটেই মন সরিতে ছিলনা। যশ-প্রার্থী লেখকের নৈরাপ্তের আশঙ্কা-জনিত এ কুণ্ঠ নহে, অতিরিক্ত আনন্দের অবসাদও তাহাকে বিচলিত কুরে নাই—গে যেন কোন অঙ্গত বিপদের আশঙ্কা অনুভব করিতেছিল । অলস কণ্ঠে লে কছিল, “থাক ইল। আজ আমার জ্যোতিঃহার 8ét একটুও যেতে ইচ্ছে হচ্ছে না। অন্তদিন তখন যাব ।” 象 穩 ইলা সকৌতুক হাসি হাসিয়া কহিল, “তাই বই কি—আমি একলা থাকৃব, তাই ছুঙে হচ্চে ! ওগো, ন গো, না, ভয় করো না । সত্যি তোমাকে যেতে হবে। দেথে এসে জামায় সব বলে ।” অনেক বাদামুবাদের পর ইলার কথাই রহিল—সম্পূর্ণ অনিচ্ছুক চিত্তে মৃদ্ধ গতিতে সহস্রবার ইলাকে সাবধানে থাকিতে উপদেশ দিয়া রমানাথ ঘর হইতে বাহির হইয়া গেল । * . . ჯ) ওরিয়েণ্টাল থিয়েটারে মহা-সমারোহে সে রাত্রে “জ্যোতিঃহারা” নাটকের অভিনয় হইতেছিল। দর্শকের দল অত্যন্ত নিবিষ্টচিত্তে থিয়েটার দেখিতেছিল। মুখে মুখে এই অশ্রুতনামা নূতন নাট্যকারের প্রশংসার গুঞ্জনধ্বনি বক্সে উপবিষ্ট রমানাথের কানে ভাসিয়া আসিয়া তাহার উদ্বেলিত চিত্তে দোল দিয়া যাইতেও বিরত ছিল না। মেঘমুক্ত রবিরশ্মির স্তার তাহার যশ:রশ্মি বুঝি এইবার উজ্জল জ্যোতিতে উদঙাসিত হইয়া উঠে । • নাটক লিখিয়া সে নাম কিনিবে,:বিমুখ ভাগ্যলক্ষ্মীকে ফিরাইয়া আনিব । মুখের পর দুঃখ-দুঃখের পর মুখ, বিধাতা-লিখিত नॉफ़ेरक मांनद-डांtश्रृंब ऐशश् छिब्रखन दिशांम ! চক্রনেমির চক্ৰ বুঝি এবার ঘুরিয়া চলিয়াছে ! রমানাথের প্রস্তরাচ্ছাদিত ললাট-তলের শিলাখণ্ডও বুঝি এবার খসিয়া পড়ে। অদৃষ্টাকাশের কালে মেঘগুৰ অমুকুল বাতালে