নবাব (উপন্যাস ) 尊 প্রথম পরিচ্ছেদ 懿 দৈত্য-প্রদত্ত বিপুল ঐশ্বর্য্য-সন্তার डी রোগীর দল অ স্মাৎ এই পারি সহরের বুকে আ;ি শীতের প্রভাত । কুয়াশায় চারিধাব আবিভূত হইয়াছে, যাহার কথা, যা তখনও ঢাকিয়া রহিয়াছে। গৃহের দ্বাবে আলোচনা লইয়া সারা পাবি আজ এই , সজ্জিঠগড়া দাড়ায়াছিল। রবার্ট জেঙ্কিস মাস ধরিয়া মাতিয়া রহিয়াছে, সেই নবা আসিয়া দ্বারের সম্মুখে দাড়াইলে ভিতর চাইতে তাহর নামে শ্রম একটু হওয়া বিচিত্র নে নারী-কণ্ঠে কে কহিল, “বাড়ীতে এদে পরে স্বব ঈষৎ নামাইয়া মাদাম কহিলে খাবে ত ?” ” “কিন্তু মনে আছে—আমি যা বলেছি। আম রবার্ট জেঙ্কিন্স শব্দ লক্ষ্য করিয়া পশ্চাতে সে কথা রাধবে ত? দেখো – কথা দিয়েছ ফিরিলেন। মুখে তাহার ঈবং হাসিব বেখা, স্বরের ভঙ্গীতে বোধ হইল, কথ ফুটয় উঠিল। তিনি কহিলেন, “ন, মাদাম কিছু কঠিন এবং সে কথা রক্ষা কর “জেষ্কিন্স।” সাধারণের সম্মুখে এই নারীকে নিতান্ত সহজ নহে! জেস্কিন্স কোন উ মাদাম বুলিয়া সম্বোন কুরিতে জেঙ্কিন্সের দিলেন না ; ভ্র ঈসংকুঞ্চিত করিলেন। মু বিশেষ একটু চাড় দেখা যাইত। ইহtতৈ, তাহার হঠাৎ একটা কাঠিন্তের ছাপ পড়ি তিনি ভিতরে ভিতকে, কেমন-একটু আনন্দ কিন্তু সে শুধু মুহূর্তের জন্ত। ধনী রোগ বোধ করিতেন! .* নারী অকুষ্ঠিত 'চিন্তে মৃত্যুশয্যাপার্থে বসিয়া মিথ্যা আশ্বাস ীি আপনার সর্বধর্তাহাকে দান করাফেলিয়াছে, সৌধীন ডাক্তারদিগের মুখ ও চোখ কে র্তাহার অবসরটুকুকে আনন্দের উজ্জ্বলতায়, একটা চতুরতায় সভ্যস্ত হইয়া উঠে। ডাক্ত মণ্ডিত করিয়া তুলিয়াছে, তাহাকে মায়ূম জেঙ্কিস্ পর মুহূর্বেই যুঃ হাসি কহিলে বলিয় আপ্যায়িত না করিলে বিবেকও ত্রে “কথা যখন দিয়েছি, তখন তা রাখবই। গণ্ডগোল বাধাইয়া তুrে জেস্কিন্স কহিলেন, তুমি নিশ্চয় জেনে, মাদাম জেষ্কিন্স। না “আমার জন্ত তুমি বসে থেকে না। আমি এখনযাও। জানলাঙলে বন্ধ করে দাও আজ প্লাস ভ দোমে খাব। নিমন্ত্রণ আছে।” –আজি ভারী কুয়াশা হয়েছে।” জেন্ধি মাদাম,জেস্কিন্স কংিলেন, “ও!' নঝুবের বিদায় লইলেন। so ওখানে r. शाङ्कनं স্বরে ঈষৎ একটু শ্রদ্ধা রবার্ট জেষ্কিন্স ভাক্তার, . জুতি মিশানো ছিল । য়ে শ্রদ্ধা এই নবাবের নামে । তিনি আইরিশ,-সম্মিত মুখ, উজ্জ্বল চ আরব্য উপন্যাসের নায়কের মতই যে, নবাব মুস্থ সবল" দেহ, সাজসজ্জাটুকু
