৩৮শ বর্ষ, যষ্ঠ সংখ্যা Ö ঐযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রীমহাশয় সাহিত্যু পরিষদের পক্ষ হইতে রামেন্দ্রম্বন্দরকে অভিনন্দন কবেন। ক্রযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের ও একটি অভিনন্দন ছিল তাহা আমরা নিয়ে উদ্ধত করিলাম। এই অভিনন্দনটি কবির স্বয়ং পাঠ কবিয়াছিলেন !, , “মহত্তম শ্ৰীযুক্ত রামেন্দ্র মুন্দরী ত্রিবেদী হে মিত্র, পঞ্চাশংবর্ষ - পূর্ণ করিয়া তুমি তোমাব জীবনের ও বঙ্গসাঙ্গিজ্ঞের মধ্যগগনে আবেণহণ করিয়াছ, আমি তোমাকে সাদর অভিবাদন করিতেছি । 荔 যখন নবীন ছিলে তখনই তোমার ললাটে জ্ঞানেৰ শুভ্রমুকুট পাইয়া বিধৃত"তোমাকে বিদ্বৎসমাজে প্রবণেব অধিকার দান কবিয়াছিলেন। আজ তুমি যশে ও বয়সে প্রৌঢ়, কিন্তু তোমাৰ হৃদয়েব মধ্যে নবীনতার ' অমৃতবস চিবসঞ্চিত। অন্তরে তুমি অজুরr কীৰ্ত্তিতে তুমি অমব, আমি তোমাকে-সাদর অভিবাদন কবিতেছি। е в " সৰ্ব্বজনপ্রিয় ভূমি মাধুর্য্যধাবায়’ তোমাধ বন্ধুগণেব চিন্তলোক অভিষিক্ত করিয়াছ। তোমার হৃদয় মৃদং, তোমার বাক্য স্বন্দুর, তোমার হান্ত মুন্দৰ, হে' রামেক্সমুন্দর, আমি তোমাকে সাদর অভিবাদন কবিতেছি । , , পূৰ্ব্বদিগন্তে তোমার প্রতিভার রশ্মিচ্ছটা স্বদেশের সব প্রভাতে করিতেছে । জ্ঞান, প্রেম ও কৰ্ম্মের শ্রেষ্ঠ অর্ঘ্যে চিরদিন তুমি দেশমাতার পূজা ’ 'করিয়াছ। হে মাতৃভূমির.প্রিয় পুত্র, আমি. তোমাকে সাদরে অভিবাদন করিতেছি। সাহিত্য পুরিষদের সারথি তুমি এই রথটিকে ' রামেস্ট্রমুনবের সংবৰ্দ্ধন উদ্বোধনমূঞ্চর - § అ)ని . নিরস্তব বিজয় পথে চালনা কবিয়াছ। এই দুঃসাধ্য কার্য্যে তুমি অক্রোধের দ্বার ক্রোধকে জয় করিয়াছ, ক্ষমা দ্বাব বিরোধকে বশ করিমুছ, বীৰ্য্যের দ্বাবা অবসাদকে দুবু করিয়াছ, এবং প্রতিব দ্বাবা কল্যাণকে আমন্ত্রণ করিয়াছ । আমি তোমূকে সাদব অভিবাদন কবিতেছি। ” প্রিয়াণাং ত্ব প্রিয়পতিং হবামহে নিধানাং ত্ব নিধিপতিং হবামহে • ঠিয়গণের মধ্যে শ্ৰেষ্টপ্রিয় তুমি, তোমাকৃে 'আহবান কবি, নিধিগণেব মঞ্জধ্য শ্রেষ্ঠ নুধি তুমি, তোমাকে আহবান করি । তোমাকে দীর্ঘ জীবনে আহবান করি, দেশেব কল্যাণে আহবান কবি, বন্ধুজনেৰ হৃদয়াসনে" আহবান করি।" এই সভায় অনেকগুলি সময়োচিত কবিতা পঠিত হইয়ছিল তন্মধ্যে সুকবি শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ দত্তেব কবিতাটি নিয়ে মুদ্রিত হইল ” আচাৰ্য্য ত্রিবেদী প্রাচ্যের প্রাচীন দে-ত্রয়ী যার নাম-- - সে তিনে আত্মস্থ করি মনীষা তোমার ংে মনস্বী! নহে তৃপ্ত ; অন্তর-ক্ষুধার খাদ্য লাগি অন্বেষণ তব অবিশ্রাম। - 瀏 अ'ङौ5ंदूिखान-८लत--नश्-छ्न-१ाभू – ‘শিথিল্পে শিখলে তুমি গৃঢ় भर्षे তাবু, • , হে জ্ঞানী! ধ্বনিছে তবকণ্ঠে অনিন্মর বিজ্ঞানেৰ মহাযছু প্রজ্ঞানের अfम ।। ० দুর্ঘমে স্বৰ্গম করে তোমার প্রতিভা,— জিজ্ঞাসা-মশালজালি চাতুমি স্লাগে ; ដែ ঞ্জিনি চিত্ত ঢ়িব-কেতুংগী কিবা ! জ্ঞান যদু-শ্বে টীকা ੋਂ তবু জাগে ! অমূৰ্ত্ত বাণীর লাগি গড় মূৰ্ত্ত বেদী - বিজ্ঞানে প্রজ্ঞানে ধ্যানে বরেণ্য ত্রিবেদী |
