৩শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা • • সমাজের উপর নয়। এরা বে কুখ নিজে 'বিশ্বাস করেন না তাই অপরকে বিশ্বাস করাতে চান•;—অবস্ত লোক-হিতের জন্ত । আর একদল আছেন, হিব্রুয়ানি কর যাদের ব্যবসা i এরা হচ্ছেন বৈশু । এ শ্রেণীব লোক সমাজে ‘চিরকাল ছিল এবং থাকৃবে ;–এরা সকলের নিকটেই সুপরিচিত, স্বতবাং এদের বিষয় বেশি কিছু বলুবার নেই । তবে কালেৰ গুণে এ দেবু ব্যবস, নতুন আকার ধারণ করেছে। এর হি দুয়ানির লিমিটেড কোম্পানী করে বাজাবে ধৰ্ম্মের সেয়ার বেচুন --অবগু গে। ব্রাহ্মণের হিভের জন্ত । - আর একদল আছেন, “যাঁদের পক্ষে সমাজের বিধি-নিষেধেব দাসত্ব করা স্বাভাবিক ;–এর শূদ্র । এরা একটা কিছু না মেনে চললে, চলতে পারেন না ; এর ভালবাসেন পরের •দ্বার.যন্ত্রের মত চালিত হওয়া। এর তর্কযুক্তিকে ভয় পান ; এর আদেশের বশবৰ্ত্তা বলে কাবও উপদেশ কানে তোলেন না । হিন্দুধৰ্ম্ম রক্ষা করেন,—নিবিচারে তার নিয়ম পালন করে” । এবা নিজে শাসিত छूड क्वान्, পরকে শাসন করতে চান, না । ৯ e 鬱 জীর একদল হচ্ছে নব্য-ক্ষত্রিয় ; এরাই হচ্ছেন সকল নাটের গুরু। এর শূদ্রের ন্তায় স্বর্গে যাবার সন্তা টিকিট স্বরূপে টিকি শিরোধাৰ্য্য করেন না—করেন ধৰ্ম্মের ধ্বজা স্বরূপে, এবং তারই আস্ফালুন করে’, বীরত্বের • পরিচয় দেবার জন্ত । এদের বিশ্বাস, এদের মস্তকের শিখা "চাণক্যের শিখ -যাতে গিট বাধলেই আমাদের মত હ સા ব্রাহ্মণ মহাসভা w 5 প্রকাশ্য অনাচারীদের বংশ সবংশে উৎসন্ন হয়ে, অনাচারীদের, গুপ্ত বংশ সমাজের রাজপদে প্রতিষ্ঠিত হবে। সে যাই হোক, এদের ಇ হচ্ছে, শুধু ভ্রাতৃবিবোধের্য- স্বষ্টি করা । ধৰ্ম্মক্ষেত্রে একটা কুরুক্ষেত্তর না.বাধিয়ে এরা স্থিব থাকতে পারেন না। অথচ এদের নব্য-তান্ত্রিকদেব শাসন করবাব ইচ্ছা যদুপ, ক্ষমতা তদ্রুপ নেই। র্যাবা জুতে পাযে দিয়ে জল খান, সেই মহাপাতকীদের সমুচিত শাস্তি দেবাব জন্ত বাঙ্গালী-সমাজের এই ধনুধরেরা হলুখে ব্রাহ্মণ পণ্ডিত রূপ" শিখণ্ডী খাড়া কবে তার পশ্চাৎ থেকে যে বাণ নিক্ষেপ কৰেছেন তাতে সে সম্প্রদায় যে আজ জুতে পায়ে দিয়ে শবশয্যায় শয়ন হয়ে, “জল” “জল” -বলে • চীৎকার করছেন, তার ত কোনও প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাওয়া বুiয় না। . প্রমাণ শুধু এরই পাওয়া যায় যে, এদেশে আজও এমন এক শ্রেণীব ভদ্র সন্তুানু আছেন, যারা. রীতিকে •बर्ड३ নিবর্থক হোক নীতিব অপেক্ষা, মিথ্যাকে যতই স্পষ্ট হোক সত্যুের তুপেক্ষ, আচাবকৈ যতই কদৰ্য হোকু সততাৰ অপেক্ষ। উচ্চ আসন দিতে লজ্জ বোধ করেন না। এর সভা করে এই মতের প্রতিষ্ঠা ও গুচাব করতে চান যে, সামাজিক'কপটতাই হচ্ছে সামাজিক ধৰ্ম্ম, অতএব আচরনীয়। অবুখ লেকে বলে ীে:ভূধেভুঝে জল খেলে শিবের বাবাও টের পান না” কিন্তু ও কাজ করলে শিবের বাবা টের না পেতে পারেন্ কিন্তু শিব যে পান ਸੀ, এ কথা কোন শাস্ত্রেই বলেন । যে যুগে সমগ্র শিক্ষিত সমাজের সকল চিন্তা, সকল যত্ন হচ্ছে জাতি গঠনের দিকে, সেই যুগের সেই সমাজের জনকয়েকের চেষ্টা যে
