পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫শ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা i ধে রসস্বরূপ তাহ কেবলমাত্র ভক্তের আনন্দের মধ্যেই দেখিতে পাই। ব্রাহ্মধর্মের ইতিহাসে সে দেখা আমরা দেখিয়াছি এবং সে দেখা আমাদিগকে দেখাইয়া চলিতে হইবে । ব্রাহ্মসমাজে আমরা একদিন দেখিয়াছি । ঐশ্বর্য্যের আড়ম্বরের মধ্যে, পুজা অৰ্চনা ক্রিয়া কৰ্ম্মের মহা সমারোহের মাঝখানে বিলাসলালিত তরুণ যুবকের মন ব্রহ্মের জন্ত ব্যাকুল হইয়া উঠিয়াছিল। তাহার পরে দেখিয়াছি সেই ব্রহ্মের আনন্দেই সাংসারিক ক্ষতিবিপদকে তিনি পক্ষেপ করেন নাই, আত্মীয়স্বজনের বিচ্ছেদ ০ সমাজের বিরোধকে ভয় করেন নাই ; দেখিয়াছি চিরদিনই তিনি তাঙ্কার জীবনের চির লবণীয় দেবতাব এই অপরূপ বিশ্বমন্দিরের প্রাঙ্গণ স্তলে তাঙ্কবি মস্ত ককে নত रुबध्ना ब्राभिप्राझिtगन, ७६२ ॐशब श्राष्ट्रब অবসানকালপর্য্যস্ত উtহার প্রিয়তমের বিকশিত আনন্দ কুঞ্জচ্ছাষায় বুলবুলের মত প্রহরে প্রষ্টবে গান করিয়া কাটাইয়াছেন । এমনি করিয়াষ্টত আমাদের নবযুগের এবং চিরযুগের ধম্মের রসস্বরূপকে আমরা নিশ্চিত সত্য করিয়া দেখিতেছি । কোনো বাহমূৰ্ত্তিতে ন৪ে, কেনে ক্ষণকালীন কল্পনায় নঙ্গে—একেবারে মামুষের অন্তরগুম আয়ার মধ্যেই সেই আনন্দরূপকে অমুক্তরূপকে অখণ্ড २{3प्र! ठग्नमित्रशु कब्रिम्न। ८मक्षिर छ:छु । বস্তুতঃ পরমায়াকে এই আত্মার মধ্যে (म९ाबै अछहे भाश्रुग्न डि श्रप्°क्र। *रृिंख्tछ् ।। ८कनन। अग्निङ्गि ग्र(नं श्रrचtनि স্বাভাবিক যোগ সকলের চেয়ে সভ্য ;– সেইখানেই মাছুষের গভীরতম মিলন ধৰ্ম্মের নবযুগ । ծ օԵԳ আর সর্বত্র নানাপ্রকার বাধা । বাহিরের আচায়বিচার অনুষ্ঠান কল্পনাকাহিনীতে পর স্পরের মধ্যে পার্থক্যের অস্ত নাই ; কিন্তু মানুষের আত্মায় আত্মায় এক হইয়া আছে—সেইখানেই যখন পরমাত্মাকে দৈখি তখন সমস্ত মানবাত্মার মধ্যে র্তাহাকে দেখি, কোনো বিশেষ জাতিকুলসম্প্রদায়ের মধ্যে দেখিনা । সেইজন্তই আtঞ্জ উৎসবের দিনে সেই রসস্বরাপের নিকট আমাদের যে প্রার্থন। তাই ব্যক্তিগত প্রার্থনা নহে, তাহ আমাদের আত্মার প্রার্থনা, অর্থাৎ তাহা একইকালে সমস্ত মানবাত্মার প্রার্থনা ! হে বিশ্বমানবের দেবতা, চে বিশ্বসমাজের বিধাতা,—একথl. যেন আমরা একদিনের জন্তও না ভুলি যে, আমার পূজা সমস্ত মামুষেৰ পূজারই অঙ্গ, আমার হৃদয়ের নৈবেদ্য সমস্ত মানবহৃদয়ের নৈবেপ্তেরই একটি অর্ঘ্য। হে অঞ্চর্যামী, আমার অস্বরের বাহিরের, আমার গোচর অগোচর যৎকিছু পাপ যতকিছু অপরাধ এই কারণেই অসহ যে আমি তাহার দ্বারা সমস্ত মানুষকেই বঞ্চনা করিতেছি, আমার সে সকল বন্ধন সমস্ত মামুষেরই মুক্তির অস্তরায়, আমার নিজের নিজত্বের চেয়ে যে বড় মহত্ব আমার উপর তুমি অর্পণ করিয়াছ আমার সমস্ত পাপ তাহাকেই স্পর্শ করিতেছে ; এইজন্তই পাপ এত নিদারুণ, এত ঘৃণ্য ;–তাইকে আমরা যত গোপনই করি তাহা গোপনের নহে, কোন একটি সুগভীর যোগের ভিতর দিয়া তাঙ্কা সমস্ত মানুষকে গিয়া আঘাত করিতেছে, সমস্ত মামুষের তপস্তাকেই স্নান করিয়া দিতেছে।