??8や2 y যে শুধু ভালবাসাই চায় তাকে , বলে মানুষ । অন্যে যে যা বলে বলুক তুমি এ - কথা ব’লে না। এত কাছে রয়েছ তবু তুমি আর্দ্রও কি আমার কিছু জান ? এত কাছে থেকেও কি আমরা ইজনে এত দূরে আছি সাবিত্রী ?” मांबिङ्गौ ७हेदाब याओब्र বক্ষে মুখ লুকাইল । একবার বলিতে গেল "তুমি আমার যা দিয়াছ একি কখনও আমি আশা করিতে পারিয়াছিলাম। আমি কি এখন নিজেকে তোমার যোগ্য ভাবিতে পারি ? ঝড়ের মুখে তৃণের স্তরে আমুহ কোথায় ভাসিয়া যাইতাম, তুমি আশ্রয় দিয়াছ, আশার অধিক পায়ে ও স্থান দিয়াছ ইহার বেশী জার অধিক কথা তুলি ও না, আমার তাহ সহ করিবার ক্ষমতা নাই । বাহির হইতে বালকণ্ঠে ধ্বনি উঠিল "ছোট ”ি। কালী এসেচে বলিয়া সাবিত্রী চলিয়া rোল । বিশ্বেশ্বর অন্ত দ্বার দিয়া নিজ কৰ্ম্মে পলাইল, কেননা প্রাঙ্গণে মাসিমা । কিছুক্ষণ পৰে সাবিত্ৰী আসিয়া দীপ জালিল । বিশ্বেখর পানের ডিব হন্তে লইয়া দেখাইয় বলিল “ঝগড়াটা এখন ধাম চাপা দেওয়া থাকৃল, আমি ভুলে গেছি মনে ক’রন ।” সাবিত্ৰী পলাইল । বিশ্বেশ্বর পুস্তকের পাতা উলটাইয়া যাইতে লাগিল। কিছু পড়িতেছে না, অথচ দেখিয়া দেখিয়া যাইতেছে। চক্ষে কেবল একটা আনন্দের রশ্মি, প্রাণে কেবল কতকগু# কল্পনার ক্রীড়া, শরীরে কেবল একটা পুলকের হিল্লোল বহিয়া যাইতেছিল। সহসা হস্তে একখানা পত্র উঠিয়া আসিল ! সেই পত্র, সতীর সেই অস্তিম অভিব্যক্তি । डोब्रडौ । ‘বেদনাtছন্ন অথচ চৈত্র, ১৩১৮ বিশ্বেশ্বর একবার নিজ মনে পত্ৰখানা *क्लिग्न लझेल । ठानक निरनग्न क५ भान হইল, তখন, সতীর এই কথাগুলীমৰ্ম্মাহত হৃদরের অভিশাপ বাণী বলিয়া মনে হইড, ५५न मरन रुहेण डॉझाङ नब्र । छेरु९ मत्रणाकांजौ cत्रश्शून হৃদয়ের অজস্র আশীৰ্ব্বাদ । এই যে সতী লিথিয়াছে এই অধম জাভিকে ই স্ত্রী বলিয়। গ্রহণ করিবে, ভালবাসিবে। অধমাজাতি বক্ষের মধ্যে কত সমুদ্র লুকাইয়। রথে তাহ মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে বুৰিবে। স্বীকার করিবে এই cवंश्च बानान वनानङ्गे ८= रथ ।। 4हि। অভিশাপ ? এ যেন ভবিষ্যৎবক্সার দৈব बागौ । नडाहेड' cन भृग्छद्र शङ हेशत्र মৰ্ম্ম বোঝে নাই। আবার পড়িল “তুমি মুখী ছও, অগুকে স্বর্থী ক’রে ।” বিশ্বেশ্বর পত্রপানা লইয়া মস্তকে ঠেকাইল । ভাবিয়া দেখিল পত্ৰখানা ছিড়িয়া ফেলা উচিত । কি জানি কখন আদি সাবিত্রী দেখিতে পায় । এ পত্র পড়িলে সে যে ৰিগুণ ব্যথা পাইবে তাহ নিশ্চয় । লে ভাংtয় দিদির জন্ত একেই কাতর তহিতে এ পত্র ঘৃতাহুতির কাৰ্য্য করবে। সাবিত্রীকে লুকাইতে হইবে ७ क्लिडाइ बि*** क्रिडे इहेन, किरु नन्tिण নয়। অগত্য বিশ্বেশ্বৰু পত্ৰখানা প্রদীপের শিখায় অৰ্পণ করিল। অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ । অন্নপূর্ণ দেবীর ইচ্ছা ছিল বৎসরাস্তে চৈত্র মাসে তিনি তাহার অভীম্পিত বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করিবেন। কিন্তু সাংসারিক নানা ঘটনায়, তাছা ঘটি উঠিল না।
