পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

〉》tや ভাব, ‘ঝরণাতলা’ কবিতাটিতেও এই একই ভাব—যে জীবনে যেটা ঝরণারূপে সাতপাহাড়েব সীমানাব মধ্যে রহিয়াছে, মৃত্যুর *:ब डाशैहे cमहे गौभाधउिझम कब्रिग्न नौ • श्डेवृ बहिब्र। ब्रिाप्छ, श्रृङ्गा cझ्नै नब्र. ८न পরিপূর্ণত । , শুধু তাই নয়। পূর্বের কোন কোন কবিতাতে কবি মৃত্যু-মাধুরীর কথাও বলিয়াছেন । পরাণ কহিছে ধীরে, হে মৃত্যু মধুর, এই নীলাম্বর একি তপ অন্তঃপুর ?—চৈতালী মৃত্যু যেন একটি পরিপূর্ণ সুদূব –সমস্তই তাহাতে বিলম্বিত হইয়া সীমা-আবর্ণ উন্মোচন कब्रिध्न नपूब' श्ब्र डेप्टें। श्राभब्र ७रूप्ले আগে ডাকঘরের যে মূল ভাবটির কথা আলোচনা করিয়াছি, মৃত্যুকে এমন পরিপূর্ণ ও মাধুর্য্যময় করিয়া দেখিলে সে ভাব মৃত্যুর সঙ্গে ग्नि दी जत्रैड झग्न । কারণ, কিছুষ্ট যে থাকিবে না, সেই জন্তই তে বাস্তবিক সমস্তই এমন সকরুণ, এমন সুন্দর। মৃত্যু আছে বলিয়াই জগতের কোথা ও কোন ভার নাই। সমস্তষ্ট একটি সুদূরের ব্যাপ্ত বিষাদে বেদনার মত বাজিতেছে । সুতরাং তবে তাহাকে কোন মতেই থাপছাড়া বা আকৰ্ম্মক বলা চলেন। কবি যে বলিয়াছেন, .সে এলে সব আসল বাবে ছুটে সে এলে সৎ বাঁধন যাৰে টুট - মৃত্যু যেন সেই একুটি বন্ধনমোচনের আনন্দ । হষ্টয়া উঠিবে । তবে কি রাজার চিঠির জন্ত অমলের যে ব্যাকুলত সে এই মৃত্যুর জন্ত ব্যাকুলত ? उठांमथैौ । এখানে মৃত্যু যদি পরিণাম হয়, بوده د , 5: না। সে কথা বলিলে রাজার চিঠিকে অত্যন্ত ছোট করিয়া দেখা হইবে। রজি যে অমলের মত ছোটও भांश्च কাছে আসিতে পারেন এই কথাই তো মোড়লজাতীয় লোক বিশ্বাস করেন—তাছার পরি. ' श्ाम् अद्विङ्गी ङेज़ीश्al cन् । ‘डीशङ्गा खानि যে তিনি রাজা—তিনি কেবল বড় বড় মানুষকেই দেখা দেন । কিন্তু তাছার যে একটি আনন্দ ঐ ছোট বালকের উপরে ও অনন্ত হইয়া আছে, উহার নামে যে তিনি কোন অনাদিকাল হইতে পত্র প্রেরণ করিয়াছেন, কতবার যে সেই লিপির আহবান কঁত প্রভাতে সন্ধ্যায় বহিয়া গিয়াছে,—তাহ! কি মোড়লজাতীয় বুদ্ধিজীবী অবিশ্বাসীরা জানে ? না মাধবদন্তের মত ঘোর সংসারীরা জানে ? একমাত্র লোক যে সেই বাৰ্ত্ত। ভ্যানে সে ঠাকুৰ্দ্দা । 'শারদোৎসব’ ‘ নাটকের সময় হইতেই এই ঠাকুৰ্দ্দাকে কবির প্রয়োজন হইaাছে । এই একটি মুক্ত প্রাণ মানুষ-যে সকলের সঙ্গে সব হইয়া আছে, যে পরিপূর্ণ আনন্দকে জানে— ইহাকে নচিলে কবির কল্পনা গুলি সমর্থন পাইবে কেমন কবিয়া ? সোনার তরী, ফ্রেঞ্চ দ্বীপ, হাই দেশ প্রভৃতি ঝাপার ধে সত্য স ত্যই মাছে—সে কথার সাক্ষ্য ঠাকুষ্ঠা ভিন্ন দিবে কে ? ফিrিঃাষ্টন্‌ দলকে শাসাষ্টয়া সংযত করিয়াই বা রাখৰে কে? 哆 ঠাকুর্দা বলিতেছেন-গুনেছি ত তার চিঠি রওনা হ’য়ে বেরিয়েছে । কিন্তু কবে ? আমার মিলন লাগি আসছ কবে থেকে ?