৩৫শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । সাধক যথার্থ কবি যে দ্বৈতের অস্তরে অদ্বৈতের গঠতের ভিতরে অগঠিতের স্থাপনা করে। বাণ সহজেই সুনার সহজে হৃদয় বিদ্ধকারি, পুচুতেসে যখন আরোপিত তখন সে ধমুগুণের কাঠিন্ত এবং কোমলতা দুয়েতেই প্রতিষ্ঠিত, তেমনি শিল্পের অবিদিত রস সহজেই মনোহরু এবং নব রসের কটু তিক্ত মধু প্রভৃতি বিচিত্র তার উপরে তাহার প্রতিষ্ঠা . শিল্পের এই অপ্রকটত মূৰ্ত্তিকে ধরিতে হইলে মনোযোগ করিয়া বসিন্তে হইবে । এই মনোযোগের আর -নাম ধ্যান । হিন্দুস্থানীরা বলিয়া থাকে ‘ধ্যানসে পড়ে, ধান সে দেখো, ধ্যান সে বলা ও' o মোগের সহিত পড়িয়া দেখ যথার্থ অর্থটা ধর পড়িবে । পুস্তকে যেটা অক্ষর ছন্দু ইত্যাদি মুঠতে ধরা থাকে, সেই বস্তুই শিল্পে, গঠন বণ ইত্যাদি মূৰ্ত্তিতে প্রকাশ পায়। * অমনোলোগে পাঠকের অর্থ গ্রহণ যেমন্স দুষ্কর, বিনা ধ্যানে শিল্পে রস পাওয়া তেমঃি কঠিন । অমনোযোগে বইখানাই পড় বা চিত্ৰই দেথ দেখিবে १६३३ হিজি বিজি পোছ পাছ । .. বধি সঙ্গীতের ভিতরে ভিতর অলিথিতকে, প্রকাশের கே অ প্রকাশিতকে, প্রকটের ভিতর আ প্রকট এবং বিচিত্রতার মধ্যে এক অবিকৃতকে পাইতে মনে - কালোর আলো । ১৩ চাও তবে—‘ক্যfতুম শোবতু মোহ নীদমে’ কেন মোহনিদ্রীয় গুহয়া আছ ? ‘চিত সে শব্দ গুনে।’—মন দিয়া একবার কর •'সৰ্ব্বন দে উঠত ধূৰ্ণ রাগরী সকল দেহে, সকল গঠনে, ময়ে, কুয়ে, কদযে সৌন্দর্ঘ্যে কি মধুর রাগিণী উঠিয়াছে, কি রূপের আভাই ফুটিয়া পড়িতেছে ! ‘ৰূহ রাণু তো লেখা ন জাই মাত্রা গগৈ ন কাম’ সেই বর্ণনাতীত বর্ণ তো চোখে দেখা যায় ন, সেই অনাহত អូស ત્યાં સરળ క হয় না ! ‘ঘুংঘট খোল’—বহিৰ্ব্বাসের মবগুণ্ঠন খুলিয়া ফেল ধ্যানফে'দেখে; ধ্যানু দেকৈ শুনো বড় দুঃখে কবীর গাহিঃেছেন- 象 ‘অনগড়িয়া দেব কোন করে তেরী সেবা” খুম্বিরে গঠনের সেখাই সকলে করে কিন্তু সকল গঠনেই যে অগঠিত-বিদ্যমান তাহাকে কয় জন চায় ? • স্পর্শ মণির পর্শে লৈাহ যেমন সু-বর্ণ লাভ কবে তেমনি যেমনহ গড়া যাক অগঠিত দেবতাকে নিবেদন করিলে ऍशब চকু পশ্নে" সৈটি একটু অপূৰ্ব্ব সৌন্দর্ঘ্য রসে অভিষিক্ত হয়। 彎 শ্ৰীমবনীগ্রনাথ ঠাকুর। পোষ্যপুত্র। বাড়িতে, যথানিয়মিত ক্রিয়াকলাপ কাজু কৰ্ম্ম-সমস্তই চলিতেছে।” তথাপি বাশি এক ইষ্টলেও ভিন্ন মুরে ঘুেমন আনন্দ ও বিষাদ ধ্বনিত হয় সেইরূপ শান্তি না থাকার লক্ষ্মীপুরে দেবসেৰা অতিথি সেবা প্রভৃতি সমস্ত কাজ কৰ্ম্মের মধ্যেও কি একটা অভাব• শৃষ্ঠত, শ্ৰীহীন অবসাদজড়িত হইয়া রহিয়াছে৭ কিন্তু ঠিক এমনি সময়ে সিদ্ধেশ্বরীর"
