পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৮৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-৫৭ বর্ষ, নৰম সংখ্য । ○"や রদিকের বিবাহের জন্ত কাছাকেও छtत८ड झहे७ माँ । विधू, ऊांब्रl, मर्नेौ, **ी, प्र.-अमन कउ नाम कब्रिव-गबाई র ককে ভালবাসিত। রসিক যখন কাদা নষ্টা মাটির মূৰ্ত্তি গড়িবার মেজাজে থাকিত তখন তাহার তৈরি পুতুলের অধিকার লইয়া মেয়েদের মধ্যে বন্ধুবিচ্ছেদের উপক্রম হুইত । हे?itभद्र भtशा ७कछि cभcब झिण, cगोब्रडो, সে বড় শাস্ত—লে চুপ করিয়া বসিয়া পুতুলগড়া দেখিতে ভালবাসিত এবং প্রয়োজনমত রসিককে কাদা কাঠি প্রভৃতি অগ্রসর করিয়া ङि । उाहाब्र उब्रि हेछ्। ब्रलिक उाझा८रु একটা কিছু ফরমাস করে । কাজ করিতে করিতে রসিক পান চাহিবে জানিয়া সেীরতী তাঙ্গ জোগাইল্লা দিবার জন্ত প্রতিদিন প্রস্তুভ হইয়া আসিত । রসিক স্বহস্তের কীৰ্ত্তি४नि उाशन गांम्न गांखांझेब्रा शब्रिब्रां यथन বলিত, সৈরী, তুই এর কোনটা নিবি ৰল – তখন সে ইচ্ছা করিলে যেটা খুগি লইতে পারিত কিন্তু সঙ্কোচে কোনোটাই লইত না ; রসিক নিজের পছন্দমত জিনিষটি ভাইকে তুলি দিত। পুতুল গড়ার পর্ব শেষ হইলে যখন হাৰ্ম্মোনিয়ম বাজাইবার দিন আসিল তখন পাড়ার ছেলে মেয়ের সকলেই এই বন্ধটা টেপাটুপি করিবার জন্য ঝুঁকিয়া পড়িত—রসিক তাহাঙ্গের সকলকেই হুঙ্কার ীিয় খেদাইর রাখিত ; সৌরভ কোনো উৎপাঠ করিত না—সে তাহার ডুরে শাড়ি পরিা বড় বড় চোখ মেলিয়৷ ৰামছাতের ****शैब्रफ़ेब्र डब्र निब्र হেলিয়া বসিয়া ইপ *রিয়া আশ্চৰ্য্য হইয়া দেখিত। ব্ললিক গ" , আর লৈরি, একবার টিপির দেখ, ήλήή ه ها সেমৃদ্ধ মৃত্ব হাসিত, অগ্রসর হইতে চাহিত না । রসিক অসন্মতিসত্ত্বেও নিজের হাতে তাহার আঙল ধরিয়া তাঙ্কাকে দিয়া বাজাইয় গইত । সৌরভীর দাদা গোপালও রসিকের ভক্তবুদের মধ্যে একজন অগ্রগণ্য ছিল। সৌরভীর সঙ্গে তাহার প্রভেদ এই যে, ভাল জিনিব লইবার জন্ত তাহাকে কোনদিন সাধিতে হইত না । সে আপনি ফরমাস করিত এবং না পাইলে অস্থির করিয়া তুলিত। নুতনগোছের যাহা কিছু দেখিত তাহাই সে সংগ্ৰহ করিবার জন্ত ব্যস্ত হইয়া উঠিত । রলিক কাহারে আবদার বড় সহিতে পারিভ নী, তবু গোপাল যেন অন্ত ছেলেদের চেয়ে রসিকের কাছে কিছু বেশি প্রশ্ৰয় পাইত। বংশী মনে মনে ঠিক করিল এই সেীরতীর সঙ্গেই রসিকের বিবাহ দিতে হইবে । কিন্তু সৌরভীর ঘর তাহাজের চেয়ে বড়-পাচশো টাকার কমে কাজ হইবার আশা নাই। ( २ ) এতদিন বংশী কখনো রসিককে তাহার তাতবোনায় সাহায্য করিতে অনুরোধ করে নাই। খাটুনি সমস্তই সে নিজের বাড়ে লইয়াছিল। রসিক সানাপ্রকার বাজে কাজ লইয়া লোকের মনোরঞ্জন করিত ইহ! তাহার দেখিতে ভালই লাগিত । রসিক ভাবিত, দাদা কেমন করিয়া যে রোজই এই এক তাতের কাজ লইয়া পড়িয়া থাকে কে জানে ! আমি হুইলে ত মরিয়া গেলেও পারি না। তাঁহার দাদা নিজের সম্বন্ধে মিতাভই টানাটানি করিয়া জ্বালাইত ইহাতে সে দাদাকে কৃপণ বলিয়া জানিত।•